• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তার শ্যালকের প্রার্থীতা প্রত্যাহারে টেলিফোন নির্দেশ নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরার আহ্বান রাষ্ট্রপতির দেশে হিট অ্যালার্ট জারি, শঙ্কায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর দাবি ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্ব প্রতিক্রিয়া নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার সিদ্ধান্ত আইসিসি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা ইসফাহানে ‘বিস্ফোরণের’ শব্দের কারণ জানালো ইরান এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা কারাগার: রিজভী রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা রাজনৈতিক নয়: প্রধানমন্ত্রী

ভূয়া বিল ভাউচার দিয়ে টিআর প্রকল্পের অর্থ আত্মসাত

আল ইসলাম কায়েদ
আপডেটঃ : সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

রংপুর অফিস॥
রংপুরের পীরগাছায় ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় থেকে গ্রামীণ অবকাঠামো রণাবেক্ষন (টিআর) কর্মসূচীর আওতায় প্রায় ৩০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ভুয়া বিল ভাউচার দেখিয়ে এসব টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেছে।
অভিযোগে জানা যায়, পীরগাছায় উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে ৫০টি ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে  ত্রাণ ও দুযোর্গ মন্ত্রণালয় থেকে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষন(টিআর) কর্মসূচীর আওতায় ১শত ৩ মেট্রিক টন খাদ্য শস্য বরাদ্দ দেয়া হয়। বরাদ্দকৃত খাদ্য শস্যের বিপরীতে নগত অর্থ ২৯ লাখ ৮৬ হাজার ৪৬৬ টাকা প্রদান করেন ত্রাণ ও দুযোর্গ মন্ত্রণালয়। গত ২০ জুন প্রকল্প অনুমোদনের পত্র উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরে আসলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। বরাদ্দ পাওয়া প্রতিষ্ঠান গুলিতে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ জানেনা তাদের প্রতিষ্ঠানের নামে প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রকল্পের তালিকা ধরে গিয়ে দেখা যায় কল্যাণী উচ্চ বিদ্যালয়ে, বড় দরগাহ উচ্চ বিদ্যালয়, তাম্বুলপুর উচ্চ বিদ্যালয়,  সোমনারায়ন উচ্চ বিদ্যালয়, অনন্দানগর উচ্চ বিদ্যালয়, টেপচারবন্দর জামে সমজিদ, মনুরছড়া সার্বজনিন দূর্গা মন্দির, ও স্বচাষ দাখিল মাদ্রাসাসহ ৫০টি প্রতিষ্ঠানে দুই মেট্রিক টন করে খাদ্যশস্য বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্তু কোন প্রতিষ্ঠানই বরাদ্দ সম্পর্ক কিছুই জানেন না। সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ বরাদ্দের তালিকা প্রকাশ না করে গোপনে ভূয়া বিল ভাউচার দেখিয়ে সমুদয় অর্থ উত্তোলন করে আতœসাত করেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ মিয়া জানান, প্রকল্পের অর্থ সঠিক ভাবে ব্যবহার হয়েছে।

Share Button


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

You cannot copy content of this page

You cannot copy content of this page