• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:

বর্নাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী রাব্বানি

আপডেটঃ : শনিবার, ৭ জুলাই, ২০১৮

তানোর প্রতিনিধি॥
রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) সংসদীয় আসনের নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, মুন্ডুমালা পৌর মেয়র, একটানা তিনপ্রজন্মের জনপ্রতিনিধি, শত বছরের রাজনৈতিক ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান, তারকা খ্যাতি সম্পন্ন, কর্মী-জনবান্ধব, বর্ষিয়ান রাজনৈতিক নেতা গোলাম রাব্বানি রাজনৈতিক অঙ্গনে রীতিমতো ঝড় তুলেছে। আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগ বিরোধী শিবিরেও একই আলোচনা প্রাধান্য পাচ্ছে তা হলো রাব্বানীর দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্তির বিষয়টি। রাব্বানীকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা থাকলেও তিনি দীর্ঘদিন নিরব ছিলেন। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশার ঘোষণা দিয়ে তিনি রাজনৈতিক অঙ্গনে রীতিমতো বোমা ফাটালেন বলে অভিমত তৃণমূলের। দুটি কারণে রাব্বানী অন্যদের খেকে এগিয়ে রয়েছেন একটি আওয়ামী লীগের ভোট তো তিনি পাবেনই, অপরটি তার শত বছরের পারিবারিক ঐতিহ্যর কারণে আওয়ামী লীগ বিরোধী শিবিরের একটি বড় অংশের ভোটও পাবেন তিনি। আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক ও প্রয়াত মাহাম পরিবারের বিশাল জনসমর্থন কাজে লাগাতে পারলে রাব্বানির বিজয়ী হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। এছাড়াও রাব্বানির আহবানে ১০ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে প্রায় কুড়ি হাজার মানুষের সমাগম ও তার পারিবারিক ইফতার মাহফিলে প্রায় কুড়ি হাজার মানুষের সমাগম রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড় তুলেছে, এতে প্রমাণ হয়েছে এই অঞ্চলে রাব্বানি পরিবার এখানো জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে। তৃণমূলের অভিমত, রাব্বানির হাত ধরে অনেকেই আওয়ামী রীগের রাজনীতিতে এসেছেন, আবার তার নেতৃত্বে তার দেখানো পথ ধরে সফলতাও অর্জন করেছেন, আবার কেউ কেউ হয়েছে এমপি-মন্ত্রী।
সম্প্রতি রাব্বানীর ভারত সফর ও মুন্ডুমালা স্কুল জাতীয়করণ  রাবাবানী আলোচনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে। দেশে বোধাহয় রাব্বানীর পরিবারই একম্ত্র যারা প্রায় শত বছর বংশপরম্পরায় জনপ্রতিনিধি হয়ে আসেছেন। এমপি নির্বাচনে রাব্বানীর দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্তির জনপ্রিয়তা, সাংগঠনিক কর্মী বাহিনী, পারিবারিক ঐতিহ্যসহ সব কিছু অনুকুলে থাকলেও মনোনয়ন প্রাপ্তির অশুভ প্রতিযোগীতায় তাকে বার বার পিছু ফেরাতে বাধ্য করেছে। কিšত্ত এবার আওয়ামী লীগ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলীয় মোনয়নের জন্য কেউ ফরম উত্তোলন করতে পারবে না। তৃণমূলের মতামত ও প্রার্থীদের আমলনামা পর্যালোচনা করে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দিবেন। আর এই ঘোষণার পর পরই রাব্বানী ও তাঁর অনুগতরা আশাবাদি হয়ে উঠেছে। তাদের দাবি তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিত্বে প্রার্থী দেয়া হলে রাব্বানীর প্রার্থীতা অনেকটা নিশ্চিত। এছাড়াও ইতমধ্যে মনোনয়ন প্রত্যাশী অপর ৭ প্রার্থী গোলাম রাব্বানীকে সমর্থন দিয়েছেন। এসব বিবেচনায় মনোনয়ন দৌড়ে রাব্বানী অন্যদের থেকে অনেক এগিয়ে রয়েছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী-১ আসনের রাজনৈতিক অঙ্গনে দলমত নির্বিশেষে সবার কাছে তিনি ‘রাব্বানী ভাই’ বলে পরিচিত, সবার কাছে তিনি একজন সৎ রাজনীতিকের প্রতিকৃতি, এই অঞ্চলের মানুষ রাজনীতিতে সৎ নেতার উদাহারণ দিতে গিয়ে সবার আগে রাব্বানীর নামটি উচ্চারণ করেন। ব্যক্তি জীবনে তিনি যেমন বিলাসবিমূখ সাদামাটা, তেমনি সরস কৌতুকপ্রিয়, কর্মী ও জনবান্ধব রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও সর্ব মহলে প্রশংসিত। তাঁর বাড়িতে বা পৌরসভায় গিয়ে অন্তত্ব এক কাপ চা অথবা মিষ্টি খাননি, এলাকায় এরকম একজন মানুষকেও খুঁজে পাওয়া দুঃস্কর। এমনকি বিরোধীমতের রাজনৈতিক দলের নেতা ও কর্মীসমর্থকরা ‘রাব্বাসী ভাই’ সম্বোধন করে খুব সহজেই তার কাছে যেকোন সমস্যা তুলে ধরে সহযোগীতা চাইতে পারেন। তিনি  রাজনৈতিক সহবস্থানে বিশ্বাসী তিনি মনে করেন রাজনীতি মানুষের জন্য আর রাজনীতিতে ভিন্ন মতের মানুষ থাকবে সেটাই স্বাভাবিক এসব কারণে যে কোনো রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী কোনো সমস্যায় পড়লেই সমাধান পাক না নাই পাক সহজেই ‘রাব্বানী ভাই’সম্বোধন করে তার কাছে ছুটে যায়। তিনিও সমস্যার সমাধান করতে পারা না না পারা সেটি কোনো বিষয় নয় তিনি তাদের কথা মনোযোগ সহকারে শোনেন পারলে সমাধান করেন না পারলে পথ দেখিয়ে দেন। আর এসব কারণেই তিনি রাজনৈতিক অঙ্গনে ‘রাব্বানী ভাই’ বলে পরিচিত। দশ বছরের শিশু থেকে পঞ্চাশ বছরের বৃদ্ধ সকলের প্রিয় মানুষ ‘রাব্বানী ভাই’ উপজেলার একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্ত সব প্রান্তেই তার সরব বিচরণ রয়েছে। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে তাকে তাদের দলে ভেড়াতে বহু প্রলোভন দেয়া হলেও তিনি আওয়ামী লীগের আদর্শচ্যুত হয়ে তাদের ডাকা সাড়া দেননি। দলমত নির্বিশেষে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে এখানো তিনি সমান জনপ্রিয়, এখানো পাড়া-মহল্লা বা যেকেনো স্থানে দাড়ালে তার সঙ্গে কুশল বিনিময়ের জন্য শত মানুষের ভিড় জমে তারা তার সঙ্গে কথা বলতে পারলেও যেনো ধন্য বিষয়টি এমন।
জানা গেছে, বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে তথা কথিত অপারেশন ‘ক্লিন হাট’-এর সময় বিএনপি ও আওয়ামী লীগের চেনামূখের হেভিওয়েট অনেক নেতা এলাকা ছাড়া হয়ে আতœগোপণ করেছিল, তবে ব্যতিক্রম ছিলেন একজন গোলাম রাব্বানি তিনি তখনও বীরদর্পে রাজনীতির মাঠে চষে বেড়িয়েছেন ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের বুক দিয়ে আগলে রেখেছিলেন। আবার দেশে ওয়ানইলেভেনের সময়ও বিএনপি-আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট চেনামূখ অনেক নেতা এলাকা ছাড়া হয়ে আতœগোপণ করেছিলেন। দেশের চলমান রাজনৈতিক অঙ্গনে চরম প্রতিকুল অবস্থার সময়েও গোলাম রাব্বানির আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা ছিল, তার কিছু হলে জনবিস্ফোরণ ঘটতে পারে সেই আশঙ্কায় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যেও এক ধরণের ভীতি ছিল বলে তারাও রাব্বানিকে সম্মান দেখিয়ে গেছেন। অথচ চরম প্রতিকুল অবস্থার মধ্যেও গোলাম রাব্বানী এলাকায় থেকে রাজনীতির মাঠ চাঙ্গা করার পাশপাশি নেতাকর্মীদের আগলে রাখেন ও এলাকায় চরদলীয় জোট সরকারে বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে নেতৃত্ব দেন। আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতা এখানো রাজশাহী শহরে বসবাস করে ব্যক্তিগত কাজ ছাড়া তেমন নিয়মিত এলাকায় যাতায়াত করেন না নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখারও প্রয়োজন মনে করেন না। অথচ ব্যতিক্রম গোলাম রাব্বানী তিনি এখানো গ্রামের বাড়িতে বসবাস করেন ও নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলেছেন। তিনি এক টানা প্রায় ২০ বছর ধরে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকলেও তাঁর অর্থলিপসা না থাকায় তিনি সেই পথে পা বাড়াননি। এমনকি তার পরে রাজনীতিতে এসে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেক হাইব্রিড নেতা কোটি কোটি টাকার সম্পদ আহরণ করেছেন, কিšত্ত রাব্বানি এখানো শহরে একটি বাড়ি নির্মাণ করতে পারেননি। এ প্রসঙ্গে গোলাম রাব্বানি বলেন,তিনি তার পূর্ব পুরুষদের অনুসরণ করে রাজনীতি করেন। তিনি বলেন, অবৈধ পথে বিত্তশীল হয়ে নয় সাধারণ মানুষের কাজ করে সাধারণ মানুষের মাঘে তিনি বেচে থাকতে চান সেই প্রত্যয় ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করেই তিনি এখানো রাজনীতি করে চরেছেন। এসব বিবেচনায় এমপি ফারুক চৌধূরীর পরবর্তী নেতৃত্ব হিসেবে গোলাম রাব্বানিকে বিবেচনা করা হয়।
রাজশাহী তথা বৃহত্তর বরেন্দ্র অঞ্চলের অন্যতম রাজনৈতিক সচেতন ও সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে গোলাম রাব্বানির জন্ম এবং বর্নাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী। ব্রিটিশ আমল থেকে এখানো গোলাম রাব্বানির পরিবারের কেউ না কেউ জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। গোলাম রাব্বানির দাদা প্রয়াত হাজী কবির উদ্দীন মন্ডল পঞ্চায়েত প্রধান ও ইউপি প্রেসিডেন্ট হিসেবে এক টানা প্রায় ৩৫ বছর নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার হাত ধরেই তার পুত্র প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোহাম্মদ আলী মাহাম পাচন্দর ইউপির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ও ৭৫ থেকে ৯২ সাল পর্যন্ত উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও দীর্ঘ প্রায় ১২ বছর রিলিফ কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি প্রায় সাড়ে ৮ একর সম্পত্তি দান করে ফুটবল মাঠ তৈরী ও সাড়ে ৩ একর সম্পত্তি দান করে সেখানে একটি প্রাথমিক ও একটি উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপন করেছেন। আবার কলমা ইউপির কন্দপুরে তিন একর জমি দান করে কন্দপুর স্কুল নির্মাণ করেছেন। তার হাত ধরেই তার সুযোগ্য পুত্র গোলাম রাব্বানী দু’বার পাচন্দর ইউপি আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন এবং পরবর্তীতে দু’বার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মুন্ডুমালা পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হয়ে এখানো দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। তিনিও প্রায় সাড়ে ৩ একর সম্পত্তি দান করে সেখানে প্রকাশ আদর্শ গ্রাম করেছেন। এছাড়াও তিনি প্রায় ১০ বছর ধরে রাজশাহী জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্বপালন করেছেন। তিনি ছাত্র জীবনে রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তানোর-গোদাগাড়ীর রাজনৈতিক অঙ্গনে বহুল আলোচিত নাম গোলামা রাব্বানি, দলমত নির্বিশেষে সবার কাছে তিনি ‘রাব্বানি ভাই’ বলে পরিচিত, সবার কাছে তিনি একজন সৎ নেতা ও রাজনীতিকের প্রতিকৃতি, এই অঞ্চলের মানুষ রাজনীতিতে সৎ নেতার উদাহারণ দিতে গিয়ে সবার আগে গোলাম রাব্বানির নামটি উচ্চারণ করেন। ব্যক্তি জীবনে তিনি যেমন বিলাস বিমূখ সাদামাটা, তেমনি কর্মী ও জনবান্ধব রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও সর্ব মহলে প্রশংসিত। তাঁর কার্যালয় বা বাড়িতে গিয়ে অন্তত্ব এক কাপ চা পান করেননি এলাকায় এরকম একজন মানুষকেও খুঁজে পাওয়া দুঃস্কর। আবার বিভিন্ন আবদার নিয়ে তার কাছে গিয়ে তার আচরণে দুঃখ-কষ্ট পেয়েছেন এমন এক জনকেও খুজে পাওয়া যাবে না। এমনকি বিরোধীমতের রাজনৈতিক দলের নেতা ও কর্মী-সমর্থকরা ‘রাব্বানি’ ভাই সম্বোধন করে খুব সহজেই তার কাছে গিয়ে যে কোনো সমস্যা তুলে ধরে সহযোগীতা চাইতে পারেন। রাব্বানি এখনও তার নেতৃত্বের গুণে সফল নেতা হিসাবে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের কাছে সমান জনপ্রিয়। এসব সংগঠনের নেতাকর্মীরা এখনো তকেই তাদের প্রতিনিধি মনে করেন এবং তাদের যে কোনো সমস্যায় ছুটে আসেন তাঁর কাছেই। সমস্যার সমাধান পাওয়া না পাওয়া বড় কথা নয়, কিšতু রাব্বানি তাদের কথা শুনেন, চেস্টা করে সেটা পুরুণের না পারলেও কখনো কউকে কস্ট দিয়ে কথা বলেন না বরং নিজে না পারলেও পথ দেখিয়ে দেন। রাব্বানি দলের একজন পরীক্ষিত নেতা। উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড যেখানেই তিনি যান সেখানেই সাধারণ নেতাকর্মীদের মাঝে মিশে যান। তিনি তাদেরই প্রতিনিধি হিসাবে শোনেন সুখ-দুঃখ ও বঞ্চনার কথা। রাব্বানির মতে তৃণমুল নেতাকর্মীরাই আওয়ামী লীগের প্রাণ। তারা সুবিধা পেতে দৌড়ে যান না বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভরসাও তারাই। কর্মী-জনবান্ধব, প্রবীণ, ত্যাগী ও নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক নেতা গোলাম রাব্বানি সফল ও দক্ষ নেতৃত্ব হিসেবে  পরিচিত।
খোজ নিয়ে জানা গেছে, বৃহত্তর বরেন্দ্র অঞ্চলে আওয়ামী লীগ ও সাধারণ মানুষের মধ্যে রাব্বানির  আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা রয়েছে। গোলাম রাব্বানী গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে থেকেছেন সামনের সারিতে দিয়েছেন সফল নেতৃত্ব। দল ও জনগণের অধিকার রক্ষার তিনি একজন নিবেদিতপ্রাণ, কর্মী, জনবান্ধব, পরীক্ষিত ও লড়াকু সৈনিক। দেশের প্রচলিত রাজনৈতিক ধারায় থাকলেও এবং অর্থ উপার্জনের অনেক সুযোগ থাকার পরেও অবৈধ অর্থের  মোহে বা লোভ-লালসার স্রোতে গা ভাসিয়ে দেননি। তিনি তৃণমুল নেতাকর্মীদের সঙ্গে থেকে এখনও চালিয়ে যাচ্ছেন সংগ্রাম। এই সংগ্রাম রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন সূচনার সংগ্রাম। তিনি আওয়ামী লীগকে অর্থ নয় মেধার কাছে জিম্মি রাখতে চান। রাব্বানী বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের উন্নয়ন ধারাকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে নিয়ে নিরলস ভাবে কাজ করতে চান। তৃণমূলে বিপুল জনসমর্থন ও জনপ্রিয়তা থালায় তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্তিত হয়ে  নাপিত নির্ভর এক বগি নেতা রাব্বানিকে বির্তকিত করতে নানা অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। কিšত্ত তৃণমূলের তোপের মূখে লেজ গুটিয়ে রাজনীতির মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।  এব্যাপারে রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শরীফ খাঁন বলেন, তারা কেন্দ্রের কাছে দাবি তুলেছেন তৃণমূলের মতামত ও নেতাদের আমলনামা পর্যালোচনা করে যেনো প্রার্থী দেয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ