• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
৭০ বিলিয়ন ডলারের ফান্ড ঘোষণা বিশ্বব্যাংকের, বাংলাদেশ পাবে কত ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠী, নির্বিশেষে সম-অধিকার দিয়েছে সংবিধান প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তার শ্যালকের প্রার্থীতা প্রত্যাহারে টেলিফোন নির্দেশ নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরার আহ্বান রাষ্ট্রপতির দেশে হিট অ্যালার্ট জারি, শঙ্কায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর দাবি ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্ব প্রতিক্রিয়া নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার সিদ্ধান্ত আইসিসি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা ইসফাহানে ‘বিস্ফোরণের’ শব্দের কারণ জানালো ইরান এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা কারাগার: রিজভী

এমপি ফারুকের প্রচেস্টায় খাদ্য বিভাগের উন্নয়ন

আল ইসলাম কায়েদ
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ২৬ জুলাই, ২০১৮

তানোর প্রতিনিধি॥
রাজশাহীর তানোরে রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী ও সাংসদ ওমর ফারুক চৌধূরী এমপির সদিচ্ছা ও আন্তরিক প্রচষ্টায় খাদ্য বিভাগে টেকসই ও দৃশ্যমান ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এবং খাদ্য বিভাগের মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করায় গ্রামীণ জনপদের ‘দৃশ্যপট’ চিত্র পাল্টে গেছে। তানোরে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি ও আতœ কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। খাদ্য বিভাগে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, তানোরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে খাদ্য বিভাগে নজরকাড়া অগ্রগতি ও উন্নয়ন অর্জিত হয়েছে। এসবের মধ্যে রয়েছে, প্রায় ২৩ লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি সরকারি খাদ্য গুদামের মেরামত, প্রায় তিন কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি নতুন খাদ্য গুদাম নির্মাণ প্র¯ত্ততি সম্পন্ন, ভিজিডি খাতে ৩০০৮.০৩৫ মেট্রিক টন চাল দুস্ত মাতাদের মধ্যে বিতরণ, ভিজিএফ খাতে ২১৯৪.৭০০ মেট্রিক টন চাল/গম দুস্তদের মধ্যে বিতরণ, জিআর খাতে ২৭৮.৮৯২ মেট্রিক টন চাল বিতরণ, টিআর খাতে ২৭৮৭.৬৮৩ মেট্রিক টন চাল ও কাবিখা খাতে ১৮২২ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ ও এসব চালের অর্থে গ্রামীণ জনপদের রাস্তা-ঘাট সংস্কার, নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়াও মিল মালিকদের মাধ্যমে ৩৩৯২.০০০ মেটিক টন চাল সংগ্রহ করা হয়েছে ও সরাসরি কৃষকের কাছে থেকে নায্যেমূল ২৯৮৩.০০ মেটিক পম কেনা হয়েছে এবং প্রায় ৩৩১ মেট্রিক ধান কেনা হয়েছে।
জানা গেছে, তানোরের গ্রামীণ জনপদের উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করে কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি ‘কাবিখা’, কাজের বিনিময়ে টাকা ‘কাবিটা’, টেস্ট রিলিফ ‘টিআর’ ও কর্মসৃজন কর্মসূচি প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদের রাস্তা-ঘাট, সেতু-কালভ্রাট, শিক্ষা ও দাতব্য প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। এছাড়াও ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে গ্রামীণ জনপদের বিভিন্ন এলাকায় সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। উপজেলার প্রত্যন্ত ও দুর্গম পল্লী এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও যোগাযোগ ব্যস্থা সহজ করতে সড়ক যোগাযোগ ও গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষন উন্নয়নে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। এসব প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করায় প্রত্যন্ত ও দুর্গম পল্লীর বাসিন্দাদের ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। গ্রামীণ জনপদের এসব এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে সড়কে নতুন সেতু-কালভ্রাট নির্মাণ ও সংস্কার না হওয়ায় এসব এলাকার হাজার হাজার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছিল এবং প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উপজেলা ও জেলা সদরে যাতায়াত করতে হতো। কিšত্ত এসব হাজারো মানুষের দুঃখ লাঘব ও এলাকার অর্থনৈতিক উন্নতি সাধনের জন্য এসব এলাকায় সড়কে-নতুন সেতু-কালভ্রাট নির্মাণ ও সংস্কারের কাজ সম্পন্ন শুরু করা হয়েছে ও এখানো বেশকিছু কাজ চলমান রয়েছে।

Share Button


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

You cannot copy content of this page

You cannot copy content of this page