• মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৩১ অপরাহ্ন

ফেসবুকে গুজব-মিথ্যাচার শক্ত হাতে দমন করা হবে: তথ্যমন্ত্রী

আল ইসলাম কায়েদ
আপডেটঃ : সোমবার, ২০ আগস্ট, ২০১৮

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের জানালা খোলা থাকবে। কিন্তু মিথ্যাচার ও গুজব রটনাকারীদের শক্ত হাতে দমন করা হবে।
সামাজিক গণমাধ্যম কখনই গুজব রটনা বা মিথ্যাচারের হাতিয়ার নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, সামাজিক গণমাধ্যমকে রক্ষার জন্যই যারা এর অপব্যবহার করে, তাদের বিরুদ্ধে শূন্য ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অবলম্বন আবশ্যক।
আজ রবিবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ’র (পিআইবি) সেমিনার হলে ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম সেন্টার, বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ফেসবুকে গুজব এবং গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন মন্ত্রী।
পিআইবি’র মহাপরিচালক মো. শাহ আলমগীরের সভাপতিত্বে বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ ইসতিয়াক রেজা, আশিষ কুমার, রাশেদ আহমেদ, দীপ আজাদ প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।
‘গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমবিরোধী সাম্প্রদায়িক অপশক্তি গুজব রটনা ও মিথ্যাচারকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, অপরাজনীতির এই জঘন্য হাতিয়ার দিয়ে একাত্তরের গণহত্যাকে জায়েজ করার চেষ্টা, গণহত্যার পক্ষে সাফাই গাওয়া, পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যা ও অবৈধভাবে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলকে বৈধ বা হালাল করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এমনকি একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলার পরও শেখ হাসিনার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে বোমা ছোঁড়া হয়েছে বলে গুজব রটানো হয়। আর জঙ্গি হামলা ও আগুনসন্ত্রাসকেও মিথ্যাচারের মাধ্যমে হালাল করার চক্রান্ত আমরা দেখতে পাই।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রের শত্রুরা এখনও একই কৌশল অবলম্বন করছে। তারা এখন আশ্রয় নিচ্ছে সামাজিক গণমাধ্যমের। একটি মহল বা কতিপয় ব্যক্তি, যারা নীতিগতভাবে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ও একাত্তরের খুনিদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, এরা হচ্ছে একটা সিন্ডিকেটেড বা সংগঠিত চক্র। এদের দমন করার বিকল্প নেই।
Share Button


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

You cannot copy content of this page

You cannot copy content of this page