• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০১:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
এমন ঘটনা কোনোভাবেই প্রত্যাশিত নয়, সুষ্ঠু বিচার চাই: রিয়াজ নাটোরে চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি-সম্পাদককে অব্যাহতি ইরানে হামলা হলে ইসরায়েলকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হবে: প্রেসিডেন্ট রাইসি ব্যক্তিগত বিষয়গুলো টেনে আনা লজ্জাজনক: অপু বিশ্বাস কক্সবাজারগামী ঈদ স্পেশাল ট্রেনের ইঞ্জিনসহ ২ বগি লাইনচ্যুত ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষা ৫ ঘণ্টা নেয়ার বিষয়ে যা জানালো এনসিটিবি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল জ্যামাইকা কমান্ডার আরাফাত র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র উত্তেজনার মধ্যেই ইরান সফরে উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি দল থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী

সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

আপডেটঃ : বুধবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৮

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০১৮ উপলক্ষে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বুধবার সকালে তিনি ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণে (শিখা চিরন্তন) পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণের পর মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গ করা শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্যে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

এ সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। সে সময় বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্বে থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরে শিখা অনির্বাণ প্রাঙ্গণে রাখা পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শিখা অনির্বাণে পৌঁছালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম নিজামউদ্দিন আহমদ, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের (এএফডি) প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মাহফুজুর রহমান তাকে স্বাগত জানান।

পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে যান। সেখানে তিন বাহিনীর প্রধানগণ তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের এইদিনে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয়। এরপর এ বাহিনী পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অভিযান শুরু করে। আর এই অভিযানের মধ্যদিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ত্বরান্বিত হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঐতিহাসিক দিবসটি প্রতিবছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালিত হয়। বাসস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ