• সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ফ্যাসিস্ট আমলা-মিডিয়া আওয়ামী পুনর্বাসনে সমন্বিতভাবে কাজ করছে : হাসনাত ‘বোমা’ বিস্ফোরণে বিচ্ছিন্ন হলো শিশুর কব্জি ১৯ টাকা দাম বাড়ল এলপি গ্যাসের পশ্চিমাদের উদ্বেগ বারিয়ে নতুন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করলো ইরান রাস্তায় আলু ফেলে বিক্ষোভ চাষিদের মন্ত্রীত্ব হারানো টিউলিপের দুর্নীতি খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের অপরাধ সংস্থা উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার কারণ হলো চাঁদাবাজি: অর্থ উপদেষ্টা ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমা আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হলো প্রথম পর্ব রাস্তায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন আন্দোলন-সংশ্লিষ্ট নারীরা: উমামা ফাতেমা ঢাবিতে প্রথমবারের মতো হলো হিজাব র‍্যালি

বাগেরহাটে কচুয়া ধেড়–লিয়া স্কুলের প্রধানশিক্ষক যখন ঠিকাদার!

আপডেটঃ : বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮

বাগেরহাট প্রতিনিধি॥
বাগেরহাটের উপজেলার বাধাল সাইক্লোন শেল্টার কাম সরকারী প্রাইমারী স্কুলে’র প্রধান শিক্ষক নকীব কবির হোসেন অতিরিক্ত অর্থের মোহে পড়ে বালু উত্তোলনে সাব ঠিকাদারী নিয়েছেন। যা নিয়ে এলাকায় নানা সমালোচনা শুরু হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, কচুয়া বাধাল ইউনিয়নের ধেড়–লিয়া সাইক্লোন শেল্টার কাম প্রাইমারী স্কুলের নির্মান কাজ শুরু হয়েছে। নির্মান কাজে  সাইক্লোন শেল্টারের ফ্লোর এর প্রয়োজনীয় বালু ফিলিং এর কাজ প্রকৃত ঠিকাদারের কাছ থেকে ক্ষমতার বলে ওই শিক্ষক প্রতি ফুট বালু ৫ টাকা পঞ্চাশ পয়সা দরে ১১ হাজার ৫শ ফুট বালুর সাব ঠিকাদারী নেন । সে অনুযায়ী এলাকায় প্রভাবশালী ওই প্রধান শিক্ষক স্কুলের’ই মাত্র ৩০ ফুট দুের স্কুলের প্রবেশ রাস্তার ডোবা থেকে মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করেন। এতে করে স্কুলের প্রবেশ রাস্তা বড় ফাটলসহ ও নির্মানাধীন সাইক্লোন শেল্টার ঝুকিঁ’র মধ্যে পড়েছে।বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় লোক জন বালু উত্তোলনে বাধা দিলে প্রধান শিক্ষক তার ক্ষমতার দম্ভ দেখিয়ে ওইসব লোক জনদেও হুমকি ধামকিও দিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। একপর্যায়ে গত ২০ ফেব্রুয়ারী এলাকাবাসী’র পক্ষে স্থানীয় মোঃ শেখ জিয়াউল কচুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে আবেদন করেছেন। অথচ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেন নি বলে জানা গেছে। বাধাল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা অব্দুল কাদের খান বলেন, প্রধান শিক্ষক নকীব কবির হোসেন ও তার স্ত্রী ওই স্কুলে’র সহকারী শিক্ষক মমতাজ বেগম নিয়মিত ক্লাশ করেন না। সরকারীভাবে বরাদ্দ পাওয়া স্কুলে স্লীপের টাকা ইচ্ছা খুশিমত ব্যবহার এবং আত্মসাৎ করেন। ছাত্র-ছাত্রী অভিভাবকদের সাথে অসৌজন্য মুলক আচারন ক্লাস চলমান সময়ে স্কুলে বসে শালিশ বিচার করেণ। যা নিয়ে একাধিকবার উপজেলা  প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের জানানো হলে কয়েক দফায় তদন্ত হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ