• শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন

বায়ু থেকে কার্বন প্রত্যাহার প্রযুক্তিতে ১.২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে যুক্তরাষ্ট্র

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০২৩

মার্কিন সরকার শুক্রবার বলেছে, তারা বাতাস থেকে কার্বন সরিয়ে নেয়ার দু’টি অগ্রসর প্রযুক্তি সুবিধার জন্য ১.২ বিলিয়ন পর্যন্ত ব্যয় করবে।

বিশেষজ্ঞরা সমালোচনা করে বলেছেন, বিশ্ব উষ্ণায়নের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এটি এখনো অগ্রসর প্রযুক্তির একটি ঐতিহাসিক জুয়া।

টেক্সাস এবং লুইসিয়ানায় প্রকল্প দু’টির-প্রতিটির লক্ষ্য প্রতি বছর এক মিলিয়ন টন কার্বন ডাই অক্সাইড নির্মূল করা, যা মোট ৪,৪৫,০০০ গ্যাস চালিত গাড়ির বার্ষিক নির্গমনের সমতুল্য।

জ্বালানি বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, এটি ‘ইতিহাসে ইঞ্জিনিয়ারড কার্বন অপসারণে বিশ্বের বৃহত্তম বিনিয়োগ।

জ্বালানি সচিব জেনিফার গ্রানহোম বিবৃতিতে বলেছেন, ‘একাকী আমাদের কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করা জলবায়ু পরিবর্তনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবগুলোকে ফিরিয়ে আনবে না।

‘আমাদেরও কার্বনডাইঅক্সাইড অপসারণ করতে হবে যা আমরা ইতোমধ্যে বায়ুমণ্ডলে রেখেছি।

ডাইরেক্ট এয়ার ক্যাপচার (ডিএসি) কৌশল – যা কার্বন ডাই অক্সাইড রিমুভাল (সিডিআর) নামেও পরিচিত, বাতাসে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন এবং চরম আবহাওয়া পরিস্থিতি মোকাবেলায় এটি সহায়ক হবে।

প্রতিটি প্রকল্প বায়ু থেকে ২৫০ গুণ বেশি কার্বন ক্যাপচার করবে। সাইটের চেয়ে ২৫০ গুণ বেশি কার্বন ক্যাপচার সাইট থেকে সরিয়ে ফেলবে।

এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থার মতে, বিশ্বব্যাপী মাত্র ২৭টি কার্বন ক্যাপচার সাইট চালু করা হয়েছে, যদিও কমপক্ষে ১৩০টি প্রকল্প উন্নয়নাধীন রয়েছে।

কিছু বিশেষজ্ঞ উদ্বিগ্ন যে এই প্রযুক্তির ব্যবহার দূষণমুক্ত জ্বালানি ব্যবহারের পরিবর্তে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি অজুহাত হবে।

স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্ক জ্যাকবসন এএফপি’কে বলেন, সরাসরি ক্যাপচারের জন্য ‘বাতাস থেকে কার্বনডাই অক্সাইড বের করার জন্য এবং পাইপের কম্প্রেস করতে প্রচুর বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়।

এর মানে এই ধরনের প্রযুক্তি একটি ‘গিমিক’ ছাড়া আর কিছুই নয়, তিনি যোগ করেন, ‘এটি কেবল জলবায়ু সমস্যার সমাধান বিলম্বিত করবে।

মার্কিন সরকার শুক্রবার বলেছে, তারা বাতাস থেকে কার্বন সরিয়ে নেয়ার দু’টি অগ্রসর প্রযুক্তি সুবিধার জন্য ১.২ বিলিয়ন পর্যন্ত ব্যয় করবে।

বিশেষজ্ঞরা সমালোচনা করে বলেছেন, বিশ্ব উষ্ণায়নের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এটি এখনো অগ্রসর প্রযুক্তির একটি ঐতিহাসিক জুয়া।

টেক্সাস এবং লুইসিয়ানায় প্রকল্প দু’টির-প্রতিটির লক্ষ্য প্রতি বছর এক মিলিয়ন টন কার্বন ডাই অক্সাইড নির্মূল করা, যা মোট ৪,৪৫,০০০ গ্যাস চালিত গাড়ির বার্ষিক নির্গমনের সমতুল্য।

জ্বালানি বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, এটি ‘ইতিহাসে ইঞ্জিনিয়ারড কার্বন অপসারণে বিশ্বের বৃহত্তম বিনিয়োগ।

জ্বালানি সচিব জেনিফার গ্রানহোম বিবৃতিতে বলেছেন, ‘একাকী আমাদের কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করা জলবায়ু পরিবর্তনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবগুলোকে ফিরিয়ে আনবে না।

‘আমাদেরও কার্বনডাইঅক্সাইড অপসারণ করতে হবে যা আমরা ইতোমধ্যে বায়ুমণ্ডলে রেখেছি।

ডাইরেক্ট এয়ার ক্যাপচার (ডিএসি) কৌশল – যা কার্বন ডাই অক্সাইড রিমুভাল (সিডিআর) নামেও পরিচিত, বাতাসে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন এবং চরম আবহাওয়া পরিস্থিতি মোকাবেলায় এটি সহায়ক হবে।

প্রতিটি প্রকল্প বায়ু থেকে ২৫০ গুণ বেশি কার্বন ক্যাপচার করবে। সাইটের চেয়ে ২৫০ গুণ বেশি কার্বন ক্যাপচার সাইট থেকে সরিয়ে ফেলবে।

এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থার মতে, বিশ্বব্যাপী মাত্র ২৭টি কার্বন ক্যাপচার সাইট চালু করা হয়েছে, যদিও কমপক্ষে ১৩০টি প্রকল্প উন্নয়নাধীন রয়েছে।

কিছু বিশেষজ্ঞ উদ্বিগ্ন যে এই প্রযুক্তির ব্যবহার দূষণমুক্ত জ্বালানি ব্যবহারের পরিবর্তে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি অজুহাত হবে।

স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্ক জ্যাকবসন এএফপি’কে বলেন, সরাসরি ক্যাপচারের জন্য ‘বাতাস থেকে কার্বনডাই অক্সাইড বের করার জন্য এবং পাইপের কম্প্রেস করতে প্রচুর বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়।

এর মানে এই ধরনের প্রযুক্তি একটি ‘গিমিক’ ছাড়া আর কিছুই নয়, তিনি যোগ করেন, ‘এটি কেবল জলবায়ু সমস্যার সমাধান বিলম্বিত করবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ