• রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০১:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যা করতে ৬টি বোমা ছোড়া হয় বড় ধরনের অগ্রগতি এ সপ্তাহে ঘটাতে চায় ঐকমত্য কমিশন নিজ দলের কর্মীদের হামলার শিকার মির্জা ফখরুলের ভাই ফেনীতে পানি কমতে শুরু করায় ফুটে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র ইরানকে পরমাণু ইস্যুতে নতুন প্রস্তাব পুতিনের, যে সিদ্ধান্ত নিল তেহরান ব্রিটিশ ৬০ এমপির ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আসামির। এবার ‘৫ কোটি টাকা’ দাবিতে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা-গুলি রাস্তায় অভিনেত্রী যৌন হেনস্তা শিকার সারাদেশে চাঁদাবাজ ও আধিপত্য বিস্তারকারীদের তালিকা হচ্ছে: আইজিপি

মঈনকে সেনাপ্রধান বানানো বিষয়ে যা বললেন আযমী

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫
আবদুল্লাহিল আমান আযমী। (ফাইল ছবি)

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহিল আমান আযমী বলেছেন, ‘আমরা না জেনেই অনেক কিছু প্রচার করি, যা কাম্য নয়। অনেকেই বলেন, ২০০৫ সালে আমার (আযমী) সেনাপ্রধান হওয়ার কথা ছিল। আমাকে না বানিয়ে জেনারেল মঈনকে বানানো হয়েছে। এটা শতভাগ বানোয়াট ও কল্পিত।

শুক্রবার (৪ জুলাই) রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে তিনি এসব কথা লেখেন।

পোস্টে আযমী বলেন, সেনাবাহিনীতে যোগ্যতা ও দক্ষতার পাশাপাশি জ্যেষ্ঠতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনার বিষয়। ২০০৫ এ আমি কর্নেল থেকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পাই। সে সময় আমার সেনাপ্রধান হওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠেনি। জেনারেল মঈন এর পরবর্তী তিন সেনাপ্রধান-জেনারেল মুবিন, জেনারেল ইকবাল করীম ভুঁইয়া ও জেনারেল বেলাল সকলেই আমার সিনিয়র। যদি আমাকে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত না করা হতো এবং যদি সেনাবাহিনীর রাজনীতিকরণ করা না হতো, তাহলে হয়তো বা জেনারেল বেলালের পরে জ্যেষ্ঠতা অনুযায়ী আমার নাম বিবেচনায় আসতো।

আয়নাঘর ঘুরে এসে যা লিখলেন গোলাম আযমপুত্র আযমী

অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল—কারামুক্ত সাবেক ডিজি ডিজিএফআই জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দারকে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব না দিয়ে জেনারেল মঈনকে দেওয়া হয়েছে বলে অনেকে পোস্ট/কমেন্ট দিচ্ছেন। এটাও শতভাগ ভুল। এই রেজ্জাকুল হায়দার বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির ৫ম শর্ট কোর্সের সাথে ১৯৭৭ সালে কমিশন লাভ করেন। ২০০৫ সালে উনারও সেনাপ্রধান হওয়ার কোনো প্রশ্নই আসেনি। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি থেকে কমিশন পাওয়া চৌকস জেনারেল রেযাকুল হায়দার এর ২০০৫ এ সেনাপ্রধান হওয়ার কথা ছিল। উনার ছবিসহ নাম কোনো কোনো পত্রিকায় প্রকাশিতও হয়েছিল। তিনি জেনারেল মঈন এর তিন বছর এবং জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার এর ৬ বছর সিনিয়র। কোনো এক অদৃশ্য কারণে জেনারেল মঈন সেনাপ্রধান হন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ