ইউরোপসহ নানা দেশে রফতানির জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ থেকে আসা তৈরি পোশাকের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে- ভারতীয় রফতানিকারকেরা চাইছেন তাদের পণ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া হোক। নিজেদের রফতানি পণ্যের জন্য বাড়তি আরও খবর...
মোট রপ্তানি আয়ের ৮৫ ভাগ দখল করে নিয়ে আছে তৈরি পোশাক। তৈরি পোশাক রপ্তানি কমলে মোট রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধিতে ধাক্কা লাগে। গত এপ্রিল মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানির প্রবৃদ্ধি সংকুচিত হওয়ায়
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ২০৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। এ মাসে দৈনিক গড়ে
ভোক্তা পর্যায়ে কমেছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪৮২ টাকা থেকে ৪৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ১৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ঘোষিত নতুন দর
শুধু ব্যক্তি বা করপোরেট প্রতিষ্ঠান নয়, সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানও কর দিতে অনাগ্রহী বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। তিনি বলেছেন, শুধু ব্যক্তি ও করপোরেট
চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধির দৌড়ে এশিয়ার অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। জিডিপি প্রবৃদ্ধির দিক দিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কতটা প্রতিযোগিতার মুখোমুখি? না একান্তভাবেই মনোপলি- তা তদন্ত করছে দেশটির সরকারি সংস্থা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশন (ইউএসআইটিসি)। গত ১২ মার্চ এ নিয়ে প্রাথমিক শুনানি
ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার পরিমাণ বাড়ছে সরকারের এ ঋণ গ্রহণ মূলত বাণিজ্যিক ব্যাংকনির্ভর। সব মিলিয়ে ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা।