আওয়ামী লীগ পাড়ায়-মহল্লা, রাজপথে কঠিন প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। এর ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি ও সকল হত্যা, সহিংসতার দায় আন্দোলনকারী নেতৃত্বকেই নিতে হবে বলেও আরও খবর...
শুরু থেকেই চরমোনাই পিরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলনের পাশে ছিল বলে দাবি করেছেন দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। ‘শিক্ষার্থীদের ঘোষিত সরকার পতনের একদফা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে এসে গেছে এবং ছাত্র-শিক্ষার্থীদের বিজয় অবশ্যই হবে। তিনি বলেন, ‘দেশে একটা গণজাগরণ শুরু হয়ে গেছে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সাধারণ
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং তাদের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হয়।
বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের বৈধতা নেই এমন দাবি করে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সরকার যে অন্যায় করছে তাদের নৈতিক অন্যান্য অধিকার আর নেই। এই সরকারের আর কোনো
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে নেতাকর্মীদের গণগ্রেপ্তারসহ নানামুখী নিপীড়নের মধ্যে আপাতত দলীয় ব্যানারে কর্মসূচি করবে না বিএনপি। কারফিউ বলবৎ থাকাসহ গ্রেপ্তার অভিযানের এই সময়টাতে দলের কর্মী-সমর্থকেরা যুগপৎ আন্দোলনের শরিক
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণবিচ্ছিন্ন সরকার আইন, সংবিধান, গণতান্ত্রিক রীতি-নীতি, মানবিকতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে জনরোষ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে সুবিধা ও ইচ্ছামাফিক যা ইচ্ছা তাই করছে। এসব