বাগেরহাট প্রতিনিধি॥
ইমরান খান সবুজেকে সভাপতি এবং আলী সাদ্দাম দ্বীপকে সাধারণ সম্পাদক করে বাগেরহাট জেলা ছাত্র দলের কমিটি ঘোষনা করেছে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের প্যাডে গুরুত্বপূর্ণ ৬টি পদের নাম উল্লেখ করে এ কমিটি ঘোষনা করা হয়। ০৫ জু মঙ্গলবার ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুনুর রশিদ মামুন এবং সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মাদ আকরামুল হাসান এ কমিটির অনুমোদন দেন। সদ্য ঘোষিত এই কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ গোলাম রসুল তরফতাদ নেওয়াজ, যুগ্ন সম্পাদক তালহা মাহী, শেখ ফয়সাল মোর্শেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুর রহমান রাসেল।
এ দিকে কমিটি ঘোষনার পরই এ কমিটিকে জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সালামের পকেট কমিটি উল্লেখ করে পদত্যাগ করেছেন সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুর রহমান রাসেল। পদত্যাগ বিষয়ে আতিকুর রহমান রাসেল জানান, জেলা বিএনপির সভাপতি এমএ সালাম অর্থের বিনিময়ে তার পছন্দের লোকদের কমিটিতে এনেছে। তৃনমূল ছাত্রনেতাদের কোন মতাতের তোয়াক্কাই করে নাই। এই কমিটিতে ত্যাগী ছাত্রনেতারা অবমূল্যায়িত হয়েছেন। তাই আমি পতত্যাগ করেছি। জেল্ াছাত্রদলের বর্তমান যে কমিটি আজকে পর্যন্ত ছিল সভাপতি সুজন মোল্লা জানান, জেলা বিএনপির সভাপতি এমএ সালাম অর্থের বিনিময়ে এ কমিটি করেছেন। তিনি টাকার বিনিময়ে জেলা ছাত্র দলকে ইজারা নিল। এ কমিটি দিয়ে দলের কোন উপকার হবে না। নব গঠিত কমিটির সভাপতি ইমরান খান সবুজ বলেন, দলের দুঃসময়ে যারা দলের জন্য কাজ করেছেন তাদেরকেই নেতৃত্ব দেয়া হয়েছে।কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক-ই সরাসরি একমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।কেউ তার অযোগ্যতার কারণে কমিটির পদ না পেয়ে থাকলে বা কাঙ্খিত পদ না পেলে আমাদের কিছু করার নেই। আগামী মাসের মধ্যে পূর্নাঙ্গ কমিটি করা হবে বলেও জানান ছাত্র নেতা সবুজ।
এ প্রসঙ্গে জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ ছালাম,তার মুঠো ফোনে য়োগা যোগ করলে তিনি বলেন,ছাত্রদলের কমিটির অনুমোদন করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক। দলের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে যাচাই বাচাই শেষে তারা যোগ্য ছাত্র নেতাদের এ কমিটি দিয়েছে। এখানে আমার কোন হস্তক্ষেপ নেই। যদি কোন ছাত্র নেতা অমাকে দোশারূপ কওে সেখানে আমার কিছু করার নেই ।দলের মধ্যে গ্রুপিং আছে থাকবে য়ারা আওয়ামী রাজনীকির সাথে জড়িত এক মাত্র কারাই দলের ভাব মূর্তী ক্ষুন্ন করার জন্য এগুলি বলে##