• বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৫:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভোটার হতে বাধ্যতামূলকভাবে চার তথ্য দিতে হবে প্রবাসীদের দাবি আদায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে: শেহবাজ সমস্যা মিটিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সিরিয়কে আহ্বান ট্রাম্পের ইশরাকের শপথ চেয়ে নগর ভবনের সামনে আজও বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ যুদ্ধবিরতির মধ্যও হুমকি পাল্টা হুমকিতে ভারত-পাকিস্তান পোশকশিল্পে অস্থিতিশীলতার জন্য অর্থের জোগান দিতেন শাহীদা  নিরাপত্তা চেয়ে মামলা করেও শেষ রক্ষা হয়নি মজিদের ! অটো রিক্সা চালক হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড ‘অপারেশন সিঁদুর’ পালটা জবাব দেওয়ার জন্য তাদের বোনকেই পাঠিয়েছি: বিজেপি মন্ত্রী

কোরবানির হাটে ৫৭ মণ ওজনের ‘নোয়াখালী কিং’র দাম ৪০ লাখ!

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : সোমবার, ১৯ জুন, ২০২৩
কোরবানির হাটে ৫৭ মণ ওজনের ‘নোয়াখালী কিং’র দাম ৪০ লাখ!

লক্ষ্মীপুরের উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের স্টীলব্রিজ সংলগ্ন হোনার বাড়ির অজি উল্যার ছেলে মোহাম্মদ উল্যার বিসমিল্লাহ ডেইরি ফার্মে পুরোপুরি প্রাকৃতিক খাবারের মধ্যে দিয়ে বড় হয়েছে ফ্রিজিয়ান জাতের একটি ষাঁড়। সাড়ে তিন বছরে ষাঁড়টির ওজন হয়েছে ৫৭ মণ। খামারি এর নাম দিয়েছেন ‘নোয়াখালী কিং’।

প্রায় সাড়ে তিন বছর আগে চারদিন বয়সী বাছুরসহ একটি দুধের গরু ক্রয় করেন মোহাম্মদ উল্যা নামে এক গরু খামারি। ওই বাছুরটি এখন বড় আকারের একটি ষাঁড়। যার ওজন প্রায় ৫৭ মণ। আসন্ন কোরবানির ঈদে বড়সড় এ ষাঁড়টি বিক্রি করে দিতে চান মালিক। সেজন্য দাম হাঁকাচ্ছেন ৪০ লাখ টাকা।

খুব যত্নে এবং পরম মমতায় লালনপালন করা ষাঁড়টি বিক্রিতে তার সাঁয় না দিলেও টাকার জন্য বিক্রি করতে হচ্ছে। তাই আগামী বুধবার (২১ জুন) তিনি ষাঁড়টি ঢাকার গাবতলি হাটে তুলবেন।

ষাঁড়ের মালিক মোহাম্মদ উল্যা জানান, তিনি প্রায় ৬ বছর আগে বিসমিল্লাহ ডেইরি ফার্ম নামে একটি গরুর খামার গড়ে তোলেন। মূলত দুধের গরু পালন করে দুধ বিক্রি করেন তিনি। প্রায় সাড়ে তিন বছর আগে দুই লাখ ৫৩ হাজার টাকা দিয়ে ফ্রিজিয়ান জাতের একটি দুধের গরু কেনেন। তখন গরুর সাথে থাকা বাছুরটি বয়স মাত্র চারদিন। বাছুরটি তিনি লালনপালন করে বড় করেন। বিশালাকৃতির দেহ হওয়য় এটির নাম দিয়েছেন ‘নোয়াখালী কিং’। সেটি কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।

খামারি মোহাম্মদ উল্যা বলেন, অনেক খামারি কৃত্রিম উপায়ে গরু মোটাতাজা করে। কিন্তু আমি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক খাবারের মাধ্যমে গরুটি পালন করেছি। এটি ভূষি, খৈল, খড় ভাতের মাড় এবং কাঁচা ঘাস খায়। প্রতিদিন ১৫-১৬ কেজি খাবার লাগে ষাঁড়টির। খুবই যত্ম করে ষাঁড়টি লালনপালন করেছি।

রায়পুর উপজেলা প্রাণী সম্পদ সম্প্রসারণ কর্কমর্তা ডাঃ মো. মোফাজ্জল হোসেন বলেন, ষাঁড়টির পুরো দেহের পরিমাপ করে দেখা হয়েছে। ষাঁড়ের দৈর্ঘ্য ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, বেড় ৭ ফুট ৪ ইঞ্চি। এর ওজন প্রায় ৫৭ মণ। গড়ে ২৩ শ কেজি মাংস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ