• রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রাস্তায় আলু ফেলে বিক্ষোভ চাষিদের মন্ত্রীত্ব হারানো টিউলিপের দুর্নীতি খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের অপরাধ সংস্থা উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার কারণ হলো চাঁদাবাজি: অর্থ উপদেষ্টা ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমা আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হলো প্রথম পর্ব রাস্তায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন আন্দোলন-সংশ্লিষ্ট নারীরা: উমামা ফাতেমা ঢাবিতে প্রথমবারের মতো হলো হিজাব র‍্যালি যুবলীগের বিক্ষোভ মিছিল ও লিফলেট বিতরণ, প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন সব জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান: তারেক রহমান গণমাধ্যমে একটা সংবাদ ভুল–বোঝাবুঝি সৃষ্টি করছে জামায়াত, দখলদারিত্বে জড়িত নয়ডা: শফিকুর রহমান

বান্দরবানে চলছে কম্বিং অপারেশন ৫৩ কেএনএফ সদস্য আটক

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪
ছবি :সংগৃহীত

বান্দরবানের সেনাবাহিনী ও পুলিশ পৃথক দুটি অভিযান চালিয়ে ৫৩ জন কেএনএফ সদস্যকে আটক করেছে। এছাড়া রুমা উপজেলা সোনালী ব্যাংকের সহকারী ক্যাশিয়ারকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। উদ্ধার করা হয়েছে সাতটি আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি ও কেএনএফ’র ব্যবহৃত সরঞ্জাম।

সোমবার দুপুরে রুমা উপজেলার ব্যাথেল পাড়াসহ ওই এলাকার বেশ কয়েকটি পাড়ায় সেনাবাহিনীর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে অস্ত্র গোলাবারুদ সরঞ্জামগুলো উদ্ধার করে। অন্যদিকে রোববার রাতে পুলিশ থানচি ও জেলা সদরের রেইচা ক্যাম্প থেকে তিনজন কেএনএফ সদস্য ও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত গাড়ির চালককে আটক করেছে। আটকদের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের সহকারী ক্যাশিয়ারের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম লালচিয়াম বম।

অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রুমা উপজেলার সেনাবাহিনীর জোনের অধিনায়ক লে. কর্নেল কে. এম আরাফাত আমীন।

পুলিশি অভিযানে আটকৃতরা হলেন- ভানন্নূন ময় বম, জেমেনিউ বম ও আমে লানচেও বম। এদের বাড়ি রুমা উপজেলার সিমত্লাংপি পাড়ায়। গ্রেফতার গাড়ির চালক মো: কফিল উদ্দিন সাগর (২৮)। তার বাড়ি থানচিতে।

বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান কাজেমী জানিয়েছেন, রুমা হতে ৪৯ জন বান্দরবন থেকে তিনজন ও থানচি থেকে একজন কেএনএফ সদস্যকে আটক করে বান্দরবান জেলা সদরে নিয়ে আসা হয়েছে।

এদিকে রোববার রাত থেকে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর কম্বিং অপারেশন শুরু হয়েছে বান্দরবানে। জেলার রুমা রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলায় এই অভিযান চলছে। অভিযানে ঢাকা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে ৪টি এপিসি। এছাড়া নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। উপজেলাগুলোতে এখন থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বন্ধ রয়েছে সব ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম। এছাড়া রুমা উপজেলায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। সন্ধ্যার পর বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বাজারগুলো। সেখানকার লোকজন এখন আতঙ্ক-উৎকণ্ঠের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ