• বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন
/ অর্থনীতি
চলতি অর্থবছরের (২০১৭-১৮) জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশ হবে বলে ধারণা করছে বিশ্বব্যাংক। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে ১০ মাসে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭.৬৫ শতাংশ হয়েছে। সোমবার সকালে শেরে আরও খবর...
চলতি (২০১৭-১৮) অর্থবছর লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে মোট দেশজ উত্পাদনে (জিডিপি) রেকর্ড ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রাথমিক হিসাব করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। একইসাথে মাথপিছু আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৫২
দেশের রপ্তানি খাত মূলত পোশাক নির্ভর। এ খাতে ভাল করলে সার্বিকভাবেও রপ্তানিতে ভাল হয়। আর যখন এখাতের রপ্তানি কমে যায় স্বাভাবিকভাবেই মোট রপ্তানিতেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এমনটাই সাধারণত হয়ে
চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বড় ঘাটতি দৃশ্যমান হচ্ছে। গত জুলাই থেকে ফ্রেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৭ হাজার ৫১২ কোটি টাকা কম আদায় হয়েছে। আলোচ্য সময়ে
চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ। যেখানে চলতি অর্থবছরের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক
বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখা ব্যাংকগুলোর নগদ জমা সংরক্ষণ (ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও বা সিআরআর) এক শতাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আজ রবিবার রাজধানীর একটি
সাম্প্রতিক সময় ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক তহবিল সংকট দেখা দিয়েছে। এতে ব্যাংক ঋণে সুদের হারও বেড়ে গেছে। আর সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। চলতি বছরের শেষে জাতীয়
ক্রমাগতই দুঃসংবাদ শুনছে উন্নত বিশ্ব। সর্বশেষ সংযোজন হচ্ছে, ২০০৮ সালে মন্দা শুরুর পর থেকে উন্নত বিশ্বের ২৩টি দেশে বেড়েছে শিশু দারিদ্র্য। অতিসম্প্রতি ইউনিসেফ-এর একটি রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, মন্দা চলা