• সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩১ অপরাহ্ন
/ সম্পাদকীয়
প্রথমেই বিষয়টির স্পর্শকাতরতা আলোচনা করি। ৭ নভেম্বর আসলেই আলোচনা এবং সমালোচনা হয়। তিনজন অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা যথা জেনারেল জিয়াউর রহমান বীর উত্তম, ব্রিগেডিয়ার (অথবা মেজর জেনারেল) খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম এবং আরও খবর...
বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় পদ্ধতিগত পরিবর্তন এবং প্রযুক্তিগত পদ্ধতি যুক্ত হয়েছে। শিক্ষাব্যবস্থা প্রশংসিত হচ্ছে দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশেও। তবে স্বল্প সময়ে প্রযুক্তিগত পদ্ধতির পূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত করা খুব সহজ কাজ নয়। বর্তমানে
বিশ্বের নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশগুলোর একটি হলো আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। এ দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ; দেশের নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু আজ দৃশ্যমান। দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উদাহরণ। অধিক জনবহুল এই
সফিউল্লাহ আনসারী মাদক সমাজ, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির জন্য একটা অন্যতম সমস্যা। মাদকের অবৈধ ব্যবহার দিন দিন আমাদের প্রজন্মকে গ্রাস করে নিচ্ছে। ধ্বংস করছে আমাদের মেধাকে। ঘটছে সামাজিক অবক্ষয় । মাদক
গত মঙ্গলবার এই কলামে যে লেখাটি লিখেছিলাম সেটি ছিল লেখাটির প্রথম কিস্তি। শিরোনাম ছিল ‘৪৩ বছর আগে নিষ্পন্ন রাজাকার ইস্যুতে জাতিকে বিভক্ত করার নয়া চক্রান্ত- (১)’। কথা দিয়েছিলাম আজ দ্বিতীয়
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেয়া সেই ঐতিহাসিক ভাষণটি জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা ইউনেস্কোর বিশ্বঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। এই ভাষনের রাজনৈতিক
রাষ্ট্রের কাছ থেকে আমরা নানা রকম সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকি। আমাদের এসব সুযোগ-সুবিধা ভোগের যেমন অধিকার রয়েছে, তেমনি রাষ্ট্রের প্রতি আমাদের বেশ কিছু দায়িত্ব এবং কর্তব্যও রয়েছে। আমার সমস্ত শিক্ষাজীবনের
ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৫০০ কম্বল আর নগদ টাকাসহ রোহিঙ্গাদের ত্রাণ দিতে গিয়াছিলেন সিলেটের বিয়ানীবাজারের কয়েকজন তরুণ ব্যবসায়ী। কিন্তু তাহাদের আর ঘরে ফেরা হয় নাই। ঢাকা প্রত্যাবর্তনের পথে গত সোমবার সকালে নরসিংদী