• শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বেলকুচি ধুকুরিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সভাপতি ইমতিয়াজ উদ্দিন বিদ্যুৎ না থাকায় মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রথম পরীক্ষা  মেহেরপুরে দুই মাসে ১০৭টি মোবাইল এবং ৬ লক্ষ ৭ হাজার টাকা উদ্ধার ময়মনসিংহের সেই মিনি চিড়িয়াখানা বন্ধ, যন্ত্রণায় ছটফট করছে ভালুক নতুন পারমাণবিক প্রযুক্তির সাফল্য উদযাপন ইরানের পণ্যবাহী ৪ বাংলাদেশি ট্রাক ফেরত পাঠাল ভারত পটুয়াখালী কেন্দ্রে নেওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে বাবার মৃত্যু, পরীক্ষার হলে মেয়ে ভারতের চেয়ে অন্য কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না: জয়শঙ্কর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি কক্সবাজারে ১৩ শিক্ষার্থী ছয় নারীসহ সুন্দরবনে অপহৃত ১৬টি নৌকাসহ ৩৩ জন উদ্ধার

পর্যাপ্ত ঘুম না হলে হতেপারে কঠিন রোগ

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪
ফাইল ছবি

অল্প বয়সীদের মধ্যে ইদানীং হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়েছে। হৃদ্‌রোগের নেপথ্যে অন্যতম বড় কারণ হলো অপর্যাপ্ত ঘুম, জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। বিশেষ করে যাদের স্লিপ অ্যাপনিয়া আছে, তাদের হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। স্লিপ অ্যাপনিয়া ডেকে আনে অ্যালঝাইমার্সের মতো জটিল রোগও। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মস্তিষ্কের কার্যকলাপ সচল থাকে না।

স্লিপ অ‍্যাপনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই। যেকোনো বয়সেই স্লিপ অ‍্যাপনিয়া হতে পারে। তাই সতর্ক থাকার কথা বলেন চিকিৎসকেরা। তবে বার্ধক‍্য এবং স্থূলতার সমস‍্যা থাকলে এই রোগের ঝুঁকি বেশি। এই রোগটি নিয়ে সচেতনতা অনেক কম। সে কারণেই স্লিপ অ‍্যাপনিয়ায় আক্রান্তের সংখ‍্যা ক্রমশ বাড়ছে।

অতিরিক্ত নাকডাকা এই সমস্যার প্রধান উপসর্গ। এ ছাড়া সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগা, ঘুম ঘুম ভাব, ঝিমুনি, খিটখিটে মেজাজও স্লিপ অ্যাপনিয়ার লক্ষণ। সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে ঘুমিয়ে পড়লে ঘাড় ও গলার পেশি শিথিল থাকে। কিন্তু যাঁরা ‘স্লিপিং ডিজঅর্ডার’-এ ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে ঘুমিয়ে পড়লে শ্বাসক্রিয়া বাধা পায়। এর ফলে শরীরের কোষগুলোতে অক্সিজেন সরবরাহ হ্রাস পায়। স্লিপ অ্যাপনিয়ার কারণে শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়ার ব্যাঘাত ঘটে ঘুমের মাঝে মৃত্যুর আশঙ্কাও বেড়ে যায়।

কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন এই সমস্যা?

স্লিপ অ্যাপনিয়ায় ভুগলে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাটা জরুরি। খাওয়ার পর খানিকক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন। নিয়মিত যোগাসন করাটাও প্রয়োজন। চিত হয়ে শোওয়ার অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করে পাশ ফিরে শোয়ার অভ্যাস করুন। সেইসাথে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ