জেলার বিভিন্ন উপজেলায় পলিনেট হাউসে ফসল উৎপাদনে ঝুঁকছেন স্থানীয় কৃষকরা। অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি কিংবা প্রখর তাপপ্রবাহ থেকে ফসল রক্ষা করে উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়ক হওয়ায় উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে পলিনেট হাউস তৈরিতে কৃষকের
জেলায় এবার পাট চাষিদের মুখে হাসি ফুটেছে। বিগত কয়েক বছরের মধ্যে এবার জেলায় পাটের দাম সর্বোচ্চ। কুমিল্লার জেলার স্থানীয় হাট বাজারগুলোতে প্রতি মণ পাট দুই হাজার থেকে দুই হাজার চারশ
আলু নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। এখনো হচ্ছে। তারপরও আলু আবাদের কৃষক বসে নেই। তারা আগাম জাতের আলু বীজ বপন শুরু করেছে। বগুড়া অঞ্চলে আলুর আগাম আবাদকে বলা হয় ‘আগুর’। একইসঙ্গে
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার নোয়াপাড়া গ্রাম। এটি এখন মসলা জাতীয় অর্থকরী ফসল হলুদের গ্রাম নামেই পরিচিতি পেয়েছে। মুনাফা বেশি হওয়ায় কুমিল্লার ওই গ্রামের বেশিরভাগ কৃষক হলুদ চাষে আগ্রহী হয়ে ওঠেছেন।
নাটোর সদর উপজেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে রবি মৌসুমের আটটি শস্য ও গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বীজ এবং রাসায়নিক সার বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সংসদ সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম শিমুল আজ
সংবাদ সংযোগ সাধারণ আলুর চেয়ে অধিক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ গাছ আলু বাণিজ্যিক ভাবে মাচা পদ্ধতিতে এখন চাষ হচ্ছে জয়পুরহাটে। ব্যাপক চাহিদা থাকায় এ গাছ আলুতে স্বপ্ন বুনছেন জয়পুরহাটের প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকরা।