জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রোববারের জনসভা সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে অনুষ্ঠেয় এ জনসভা করতে দলটি সরকারের দিক থেকে মৌখিক অনুমতি পেয়েছে। এরপর
নির্বাচনকালীন সরকার পদ্ধতি নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার আবর্তে পড়েছে বিএনপি। ‘তত্ত্বাবধায়ক’ না ’সহায়ক সরকার’ চায়-তা চূড়ান্ত করতে পারছেন না তারা। সহায়ক সরকারের দাবি তুলে গত এক বছর ধরে সোচ্চার দলের নেতারা। তবে
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, জাসদের সভাপতি এবং তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর দেয়া বক্তব্যের বিষয়ে কেন্দ্রীয় ১৪-দলের সভা আহ্বান করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি এখনও না পেলেও প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বিএনপি; দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সেখানে ভাষণ দেবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বুধবার নয়া
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আগামী ১২ নভেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি সরকার দেবে বলে বিএনপির এই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বুধবার
৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে যেতে পারেনি দলটির নেতাকর্মীরা। তবে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন ও ‘ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প’ চালুর মধ্য দিয়ে
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী বছর ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে অথবা তারও আগে। সেই হিসাবে জাতীয় নির্বাচনের জন্য আর একটি বছর অপেক্ষার পালা। আগামী ডিসেম্বর