মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হলে বৈদেশিক ঋণ-সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা কমে যাবে। বাংলাদেশ ২০১৮ সালের মার্চে স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে বের হয়ে মধ্যম আয়ের দেশের উত্তীর্ণ হলে বিদেশি ঋণের সুদ হার বেড়ে যাবে প্রায় তিনগুন। এরপরও বিদেশি ঋণ নেওয়া লাভজনক বলে উল্লেখ করেছেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব কাজী শফিকুল আজম।
তিনি বলেন, এখন বিশ্বব্যাংকের সুদ হার দশমিক ৭৫ শতাংশ, পরবর্তীতে এটা ২ শতাংশ হয়ে যাবে। ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ-দক্ষিণ এবং ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা সম্মেলনে যোগদান শেষে গতকাল রবিবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান উপস্থিত ছিলেন।
সচিব জানান, বাজেট ব্যবস্থাপনায় সরকার বিদেশি ঋণের ব্যবহার বাড়াতে চায়। অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান জানান, মায়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ায় শেখ হাসিনা সরকারের প্রশংসা করেছে সম্মেলনে অংশ নেয়া বিদেশি বন্ধুরা।