• রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:

মৎস্য চাষে প্রসার ঘটছে খুলনায়

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪

প্রতিনিয়ত খুলনায় মৎস্য চাষে প্রসার ঘটছে। এ জেলার প্রত্যন্ত এলাকার বিস্তীর্ণ জলরাশি মাছে পরিপূর্ণ।

ব্যক্তিপর্যায়ে বিভিন্ন স্থানে চলছে মাছের আবাদ। এটি শুরু হয়েছে এক দশক আগে থেকে। মাছ উৎপাদনে উদ্বৃত্ত জেলা হিসেবে খুলনা থেকে গত অর্থবছরে (২০২৩-২৪) দুই হাজার ১৪৬ কোটি টাকার মাছ ও মাছজাত দ্রব্য বিদেশে রফতানি হয়েছে। গ্রামীণ মৎস্য চাষে ইতোমধ্যে বিপ্লব ঘটে গেছে। আগে গ্রামে পুকুর বা দীঘিগুলোতে প্রাকৃতিকভাবে মাছের উৎপাদন হত। বর্তমানে সেখানে বৈজ্ঞানিক উপায়ে মাছের চাষ করায় মাছের উৎপাদন অনেক বেড়ে গেছে।

গ্রামের তরুণ যুবকরা বাণিজ্যিকভিত্তিতে মৎস্য খামার গড়ে তুলে আর্থিকভাবে সচ্ছল হচ্ছেন। এই জেলার সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ির রয়েছে বিশ্ব বাজারে রয়েছে ব্যাপক চাহিদা।

বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান অথবা আত্মকর্মী হিসেবে উদ্যোক্তা তৈরিতে মাছ চাষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। সফল চাষিদের সার্বিক পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি মাছ চাষে আগ্রহী করতে যুবকদের উদ্বুদ্ধ করছেন মৎস্য কর্মকর্তারা।

মৎস্য অধিদপ্তরের খুলনা জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, খুলনা জেলার ৯ উপজেলায় ২৬ লাখ জনসংখ্যার বিপরীতে মোট মাছের উৎপাদন এক লাখ ২৫ হাজার মেট্রিক টন। মাথাপিছু দৈনিক মাছ গ্রহণের চাহিদা মাথাপিছু ৫০ গ্রাম। মোট মাছের চাহিদা ৫৭ হাজার মেট্রিক টন। সেক্ষেত্রে খুলনায় মাছ উদ্বৃত্ত থেকে যায় ৬৮ মেট্রিক টনের অধিক।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ