ঘূর্ণিঝড় মোখা নিয়ে ‘অতিঝুঁকি’তে নেই বাংলাদেশ। রোববার (১৪ মে) সন্ধ্যা নাগাদ দেশের উপকূল অতিক্রম করবে অতি প্রবল এ ঘূর্ণিঝড়। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাসের কথা জানিয়েছেন আরও খবর...
বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ সুপার সাইক্লোনে পরিণত হবার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটায় আবহাওয়া অধিদফতরের সবশেষ ১৭ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে
অতিপ্রবল’ ঘূর্ণিঝড়ে পরিনত হলেও সুপার সাইক্লোনে রূপ নিচ্ছে না ‘মোখা’। বাতাসের গতিবেগ কমে যাওয়ায় ঘূর্ণিঝড়টি ‘সুপার সাইক্লোন’ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ উপকূলের দিকে অগ্রসর হওয়ায় কক্সবাজারকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং চট্রগ্রাম ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এসব তথ্য জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-১৩ এ বলা হয়, এটি গত মধ্যরাতে (১২
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ প্রবল গতিতে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরের আরও কাছাকাছি চলে এসেছে ঘূর্ণিঝড়টি। ক্রমেই বাড়ছে এর গতিবেগ। ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায়
ঘূর্ণিঝড় মোখার গতিবেগ দ্রুত বাড়ছে এবং উপকূলের সঙ্গে এর দূরত্ব কমছে। ফলে আজ (১৩ মে) সন্ধ্যা থেকেই কক্সবাজার ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় অতিপ্রবল এই ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাব শুরু হতে পারে।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় মোখায় রূপ নিয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। বৃহস্পতিবার (১১ মে) সকালে এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়। এদিন সকালে আবহাওয়া অধিদফতরের ৫ নম্বর