• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত বাংলাদেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে অথচ বিরোধী দল দেখে না গাজায় গণকবর থেকে প্রায় ৪০০ মরদেহ উদ্ধার দিনাজপুরে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে দুজনের মৃত্যু রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকে আঘাত করে না, হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিক্ষো হংকং, সিঙ্গাপুরের পর ইইউতে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে মিলেছে ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক থাইল্যান্ডকে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে প্রস্তাব, হতে পারে বাণিজ্য চুক্তি: প্রধানমন্ত্রী বন্যা-ভূমিধস তানজানিয়ায় নিহত অন্তত ১৫৫, আহত দুই শতাধিক ভর্তুকি কমিয়ে বিদ্যুৎ-গ্যাস-সারের দাম বাড়ানোর সুপারিশ আইএমএফ’র

যুদ্ধাপরাধ: মুক্তাগাছার ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন

আপডেটঃ : রবিবার, ১৫ জুলাই, ২০১৮

মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।
আন্তর্তাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল আজ রবিবার এ আদেশ দেয়। আসামিদের বিষয়ে অভিযোগ গঠনের আর্জি জানিয়ে প্রসিকিউটর আবুল কালাম শুনানি করেন। আসামিদের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুস সুবহান তরফদার ও মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
একইসঙ্গে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিষয়ে মামলায় সূচনা বক্তব্য ও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ঠিক করা হয়।৯ আসামির মধ্যে ৬ জন গ্রেফতার রয়েছেন।
তারা হলেন- মো. আব্দুস সালাম (৭৫), সুরুজ আলী ফকির (৬২), মো. জয়েনউদ্দিন (৬০), মো. আব্দুর রহিম ওরফে নুরু বিএসসি (৬৭), মো. জালাল উদ্দিন (৫৯) ও মো. রোস্তম আলী (৭০)। পলাতক তিনজন হলেন- শমসের ফকির (৬৬), ফজলুল হক (৫৯) ও সামসুল হক (৭০)।
এর আগে ২০১৭ সালের ১৯ জুন তাদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করে প্রসিকিউশন। গত বছরের ২৯ মার্চ এই ৯ জনের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। ২০১৬ সালের ১৭ মে আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে ২৯ মার্চ পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন মো. রুহুল আমিন।
আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদনে আনা মোট চার খণ্ডে ৪২৯ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়। মামলায় ৫২ জন প্রসিকিউশনে সাক্ষী ও জব্দ তালিকার তিনজনসহ মোট ৫৫ জন সাক্ষী রয়েছে। এদের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা ও কোতোয়ালী থানার বিভিন্ন এলাকায় ১০১ জনকে খুন এবং ১২ থেকে ১৩ জনকে আহত, একজনকে ধর্ষণ, শতাধিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগসহ অপহরণ, আটক ও নির্যাতন এবং হত্যা ও গণহত্যার ৮টি অভিযোগ আনা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ