পবিত্র রমজানে ইফতারি ও রাতের খাবার অনেক ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর হয় না। যারা ইফতারির সময় নানা আইটেমের সঙ্গে ভাত, বিরিয়ানি, মাংস, পরোটা ইত্যাদি রাখেন তাদের ইফতার ও রাতের খাবার একসঙ্গে হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে আর আলাদা করে রাতের খাবার প্রয়োজন নেই। একেবারে সেহেরির খাবার আহার করলেই চলে।
তবে যারা রাতে তারাবি পড়ে রাতের খাবার খেতে চান তাদের ইফতারির জন্য হালকা খাবার খাওয়া ভালো। মনে রাখতে হবে খাবার গ্রহণের পর ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা সময় লাগে সম্পূর্ণ হজম ও শরীরে শোষণের জন্য। যদি ইফতারি ও রাতের খাবার আলাদা করে করেন তবে অবশ্যই রাতের খাবার রাত ১০টার মধ্যে সেরে নিতে হবে। তা নাহলে সেহেরির খাবারের সময় সমস্যা হতে পারে। সমস্যা হতে পারে পরিপাকের।
আর রাতের খাবার ও সেহেরির সময় এমনভাবে আহার করবেন যাতে আহারের দু’ভাগ খাবার এবং একভাগ পানি থাকে। এটা ইসলামিকভাবেও স্বাস্থ্যকর এবং মহানবী (সা.) এর সুন্নত। বিশেষজ্ঞরাও দেখেছেন আহারের সময় যথেষ্ট পানি পান স্বাস্থ্যকর।