পিটিআই চেয়ারম্যান ইমরান খানের গ্রেপ্তারের বিষয়ে অবগত রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ ইস্যুতে কোনো পক্ষে অবস্থান নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে দেশটি। অপরদিকে বৃটেন জানিয়েছে, ইমরান খানের গ্রেপ্তার পুরোপুরি পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ খবর দিয়েছে ডন।
খবরে জানানো হয়, ইমরান খানের গ্রেপ্তারের পর মঙ্গলবার খুব সাবধানে একটি প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছে, আমরা সাবেক পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রীর গ্রেপ্তার সম্পর্কে অবহিত রয়েছি। আমরা আগেও বলেছি যে, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পাকিস্তানের কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়। তবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত থাকবে জানিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয় যে, এটি আলাদা করে শুধু পাকিস্তানের জন্য প্রযোজ্য নয়। বিশ্বের প্রতিটি দেশকেই আমরা গণতান্ত্রিক নীতি ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধা বৃদ্ধির আহ্বান জানাই।
এদিকে এক আইনপ্রনেতার প্রশ্নের জবাবে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গ্রেপ্তার ইস্যু পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমরা শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আইনের শাসনের প্রতি আনুগত্যে বিশ্বাস করি। আমরা পাকিস্তানে যা হচ্ছে তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।