রাশিয়ার সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এ ছাড়া মস্কোর নিয়ন্ত্রণাধীন ইউক্রেনীয় অঞ্চলগুলোতে রুশ সামরিক ও বেসামরিক নাগরিকের নিরাপত্তা “দ্রুত” নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
শনিবার (২৭ মে) বর্ডার গার্ড দিবসের ছুটিতে সেনাবাহিনীর এক অনুষ্ঠানে এ আদেশ দেন পুতিন।
এ সময় রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের (এফএসবি) অধীনে সীমান্ত পরিষেবাকে অভিনন্দন বার্তা দেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তিনি বলেন, “তাদের কাজ হচ্ছে যুদ্ধাঞ্চলের আশপাশের সীমানা ‘নির্ভরযোগ্যভাবে সুরক্ষিত’ করা”।
মূলত রাশিয়ার বেলগোরোদ অঞ্চলে ইউক্রেনীয় সশস্ত্র দল অনুপ্রবেশ করে সংঘাতে লিপ্ত হওয়ার ঘটনার পর এ নির্দেশনা সামনে এলো।
সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেন সীমান্তবর্তী রাশিয়ার কুরস্ক এবং বেলগোরোড অঞ্চলগুলি ঘন ঘন আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা ইউক্রেনকে দায়ী করেছেন। যদিও কিয়েভ কখনোই প্রকাশ্যে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলার দায় স্বীকার করেনা।
গতকাল শনিবার ইউক্রেন ইঙ্গিত দিয়েছে যে দেশটি ১৫ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধে রাশিয়ার দখলকৃত অঞ্চল পুনরুদ্ধারের জন্য যে কোন সময়ে শুরু করবে পাল্টা আক্রমণ। তাই এবার নিরাপত্তা জোরদার করছে রাশিয়া।