কেন্দ্রে সরকার গড়তে সঙ্গী খুঁজছে নির্বাচনে বিজয়ী তেহরিকে ইনসাফ পার্টি। তবে বেশিরভাগ বিরোধীদল নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আনায় বিপাকে পড়েছেন তিনি। খবর ডনের।
এরই মধ্যে জাতীয় পরিষদের ৬টি আসন পাওয়া মুত্তাহিদা কওয়ামি মুভমেন্ট(এমকিউএম) এর একাংশের প্রধান খালিদ মাকবুল সিদ্দিকির সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন পিটিআই নেতা জেহাঙ্গির তারিন।
এমকিউএম শুক্রবার মুত্তাহিদা মজলিশ-ই-আমালের ডাকে বিরোধী দলগুলোর বৈঠকে যোগ দেয়নি। ডজনেরও বেশি রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে পুননির্বাচন দাবি করা হয়।
এতে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)’র নেতারাও যোগ দেননি। তবে আলাদা বিবৃতিতে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে পিপিপি।
পিটিআইয়ের মুখপাত্র ফাওয়াদ চৌধুরী বলেন, কেন্দ্রে সরকার গড়তে কোন সমস্যায় পড়বে না তার দল।
শুক্রবার পাকিস্তান নির্বাচন কমিশন প্রকাশিত ২৭০টি আসনের ফলে ১১৫টি আসন পেয়েছে তেহরিকে ইনসাফ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৪টি আসন পিএমএল-এন এর।
অন্যদিকে পিপিপি পেয়েছে ৪৩টি আসন। অন্যদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন ১৩টি আসনে। সরকার গঠন করতে হলে ১৩৭টি আসন প্রয়োজন হয়।