• শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৭:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আগুন লেগেছে সুন্দরবনে হাসপাতালে বিদ্যুৎ না থাকায় মোবাইলের আলোয় অস্ত্রোপচার, মা-নবজাতকের মৃত্যু টেকনাফ সিমান্ত দিয়ে আরও ৩৬ বিজিপির সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কান্ডারি: মন্ত্রী শিক্ষকদের মর্যাদা ও বেতন বাড়াতে কাজ করছে সরকার : শিক্ষামন্ত্রী মিল্টন সমাদ্দার ভয়ংকর সাইকোপ্যাথ হয়ে উঠেছিলেন: ডিবির হারুন বেগমগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে ৩ জন নিহত ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হামাস, ঘোষণা যে কোনো সময় উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব খাটালে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা: ইসি রাশেদা সরকারের ব্যত্যয়-বিচ্যুতি ধরিয়ে দিতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের দায়িত্ব পেলেন কৃষকের মেয়ে

আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১০ জানুয়ারী, ২০১৯

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে প্রধান অর্থনীতিবিদের দায়িত্ব পেলেন গীতা গোপীনাথ। জন্মসূত্রে তিনি কলকাতার একজন সাধারণ কৃষকের মেয়ে। গীতা গোপীনাথ প্রতিষ্ঠানটির একাদশ প্রধান অর্থনীতিবিদ ও প্রথম নারী হিসেবে এই দায়িত্বে নিযুক্ত হয়েছেন। রঘুরাম রাজনের পর তিনি এই দায়িত্ব নেওয়া দ্বিতীয় ভারতীয়।

নয়াদিল্লির ‘লেডি শ্রী রাম কলেজ’ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং ‘স্কুল অব ইকোনমিক্স’ থেকে মাস্টার্স শেষ করেন। দিল্লি ও যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা শেষে ৪৮ বছর বয়সী এই নারী ২০০৫ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে যোগ দেন এবং ২০১০ সাল থেকে স্থায়ী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব শুরু করেন।

কলকাতার সাধারণ একটি পরিবারের মেয়ে গীতার বাবা একজন কৃষক এবং মা গৃহবধূ। কলকাতায় জন্ম নিলেও গীতা বেড়ে উঠেন মহীশূরে। সেখানকার স্কুলেই শেষ করেন প্রাথমিক শিক্ষাজীবন। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি করেন তিনি। পরবর্তীতে গীতা শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন।

জি ২০-এর অর্থ মন্ত্রণালয়ের পরামর্শদাতা কমিটির সদস্য ছিলেন গীতা। এর আগে তিনি কেরালার পিনারাই বিজয়ন সরকারের আর্থিক উপদেষ্টা হিসেবেও কাজ করেছেন। বিশ্বের ৪৫ বছরের কম বয়সী ২৫ জন প্রথম সারির অর্থনীতিবিদ হিসেবে ২০১৪ সালে আইএমএফের স্বীকৃতি পান গীতা।

আরও পড়ুনঃ ছাতকে প্রচারণায় ১০ চেয়ারম্যান প্রার্থী

২০১৮ সালের পহেলা অক্টোবর আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টিন লিগার্ড প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা বিভাগের অর্থনৈতিক পরামর্শক ও পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন গীতা গোপীনাথকে। তিনি বলেন, ‘স্নাতক পড়ার সময় অর্থনীতিবিদ হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার সিদ্ধান্ত নিই। ১৯৯০-৯১ সালের ভারতের বৈদেশিক অর্থনৈতিক ও মুদ্রা সংকট আমাকে অর্থনীতিকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে অনেকাংশে অনুপ্রাণিত করেছে’।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ