তিনি কাজ শুরুও করেছেন। নানা পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছেন। সেগুলো ইতোমধ্যে বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছেন বুশরা। সেখানে রাজধানীতে তাপমাত্রা কমাতে কী কী করবেন তা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করব কুলিং সেন্টার ওয়াটার এক্সেস তৈরি, রাস্তায় রাস্তায় কুল জোন। বিশেষ করে গাছকে প্রায়োরিটি দেব। আমাদের গাছগুলোকে ভালোবাসতে হবে। গাছগুলোকে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করতে হবে। তা হলে ঢাকার তাপমাত্রা কমবে।
তিনি বলেন, মাত্র এক মাস আগে দায়িত্ব নিয়েছি। অনেক কিছু পরিকল্পনা আছে। ঢাকার ওপর স্টাডি করছি । সারভে করব। এত দ্রুত সম্ভব না। সময় লাগবে। আশা করি কিছু লাঘব হবে তাপমাত্রা। মেয়র আতিকের মেয়ে বুশরা বলেন, আমি খুবই অবাক হই, বিশেষ করে গরমের মধ্যে ছোট বাচ্চারা এবং অসুস্থ রোগীদের কষ্ট দেখে । আমাদের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন হলে কিছু লাঘব হবে ।
এর আগে ৪ মে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কাজ করা একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান – অ্যাড্রিয়েন আর্শট-রকফেলার ফাউন্ডেশন রেজিলিয়েন্স সেন্টার (আর্শট-রকফেলার) ঢাকা উত্তর সিটির এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিগুলো মোকাবিলায় বুশরাকে নিয়োগ দেয়।