শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালানোর পর ঢাকার অধিকাংশ থানায় যখন পুলিশ শূন্য ঠিক তখনই তাদের দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে নেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তারা ট্রাফিকসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করছেন। সড়কে তারা প্রত্যেকটি গাড়ি তল্লাসি করছেন। যেন গাড়িতে করে কেউ অতিরিক্ত টাকা বা সরকারি কোনো নথি নিয়ে পালাতে না পারেন। এরইমধ্যে রাজধানীর সাইন্সল্যাব এলাকা থেকে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ একটি কাভার্ডভ্যান আটক করা হয়।
শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা ট্রাফিকের কাজ করছিলাম। এ সময় জরুরি ওষুধ সরবরাহ লেখা একটি কাভার্ডভ্যানের চালককে গাড়িতে কী আছে জানতে চাই।
চালক বলেন, ওষুধ আর কাপড় আছে। তারপর আমরা বলেছি, আমাদের দেখান। কিন্তু তিনি দেখাতে চাচ্ছিলেন না। পরে আমাদের টিম গাড়িটিকে আটক কেরে।
শিক্ষার্থীদের দাবি, চালকের লাইসেন্স ছিল না। এ ছাড়া তিন হাজার কোটি টাকর একটি চেক গাড়িতে ছিল।
গাড়িতে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনের একটি ছবি পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে, গাড়িটি তার।