বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার মাসুদ আর সোবহান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজীব ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
রেদওয়ান আহমেদ রানজীব জানান, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট মাসুদ আর সোবহান স্যার একটি রিট পিটিশন দাখিল করেছেন। শুনানি শেষে আদালত রুল ইস্যু করেছেন।
রুলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডসহ বেক্সিমকোর সব প্রতিষ্ঠানের তথ্য সরবরাহ এবং কি পরিমাণ ঋণ অপরিশোধিত আছে তার তথ্য দিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি ক্রোক করে সেগুলো ম্যানেজ করার জন্য রিসিভার নিয়োগে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না এবং বিদেশ থেকে এই গ্রুপের পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়েছেন।
চার সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভণর, অর্থ সচিব, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সালমান এফ রহমানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।