বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ প্রায় ১৬ দশমিক ১৪ লাখ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, দেশে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৫ আরও খবর...
ভারতের সঙ্গে রুপিতে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে। উদ্বোধনের পর পরই দুইটি প্রতিষ্ঠান রুপিতে এলসি খুলেছে। স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে যথাক্রমে রপ্তানি ও আমদানি করার লক্ষে এলসি খোলায়
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে গ্যাস বিক্রয় বাবদ তিতাসের বকেয়া ৬ হাজার ৭০১ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বকেয়া রয়েছে ১ হাজার ৬৫৭ টাকা টাকা এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া
ডলার সংকটের কারণে যখন জ্বালানি তেল আমদানি করতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, তখন বড় অঙ্কের ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ। ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিতে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি করেছে ইন্টারন্যাশনাল
১১ জুলাই থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের রুপিতে লেনদেন শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশ যে পরিমাণ ভারতীয় রুপি রপ্তানির মাধ্যমে পাবে সেটাই আমদানিকে ব্যবহার করতে পারবে। এজন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। অবশ্য এর
বিদায়ি ২০২২ সালে দেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) বেড়েছে ৫৯ কোটি মার্কিন ডলার। শতকরা হিসাবে যা ২০ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে দেশে এফডিআই এসেছে ৩৪৮ কোটি ডলার। আগের বছর অর্থাৎ ২০২১
ডলারের বাজারভিত্তিক বিনিময় হার চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইএমএফের ঋণের শর্তের আলোকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের দাম কয়েক দফা বাড়িয়ে সর্বশেষ ১০৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল। আর বাজারভিত্তিক
ঋণখেলাপি, অর্থ পাচারকারীদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। ঋণ বিতরণকারী ব্যাংক, দুর্নীতি দমন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি আদালত এ ধরনের বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। আদালতের নিষেধাজ্ঞার