সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলনে পুলিশ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছেন। এ নিহতের ঘটনায় আজ বুধবার (১৭ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে গায়েবানা আরও খবর...
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে এবং বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভকে ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য এলাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজয় একাত্তর হলের সামনে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একটি অংশের সাথে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল ৩টার কিছু পর এই ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়েছে।
ফের বিক্ষোভে নেমেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। রবিবার রাত ১১টার দিকে ঢাবির বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা বেরিয়ে এসে কোটা সংস্কারের পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। পরে প্রতিটি হল থেকে ক্যাম্পাসে
আজ দুপুর ২টা ২৫ মিনিটে ১২ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি দিতে গেলে পুলিশ সদস্যরা বঙ্গভবনের ভেতরে নিয়ে যান সরকারি চাকরিতে কোটার যৌক্তিক সংস্কারের এক দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে
সরকারি চাকরিতে কোটার যৌক্তিক সংস্কারে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন তারা। রোববার (১৪ জুলাই) বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি পেশ করে
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির তৃতীয় ও শেষ ধাপের ফলাফল শুক্রবার (১২ জুলাই) রাতে প্রকাশিত হয়েছে। ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, সময় শেষ হয়ে গেলেও কলেজ পাননি প্রায় ১২ হাজার শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) মশাল মিছিল হয়েছে। এতে প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়। মুহূর্তেই যেন জনসমুদ্রে রূপ নেয়। কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর