• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত বাংলাদেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে অথচ বিরোধী দল দেখে না গাজায় গণকবর থেকে প্রায় ৪০০ মরদেহ উদ্ধার দিনাজপুরে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে দুজনের মৃত্যু রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকে আঘাত করে না, হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিক্ষো হংকং, সিঙ্গাপুরের পর ইইউতে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে মিলেছে ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক থাইল্যান্ডকে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে প্রস্তাব, হতে পারে বাণিজ্য চুক্তি: প্রধানমন্ত্রী বন্যা-ভূমিধস তানজানিয়ায় নিহত অন্তত ১৫৫, আহত দুই শতাধিক ভর্তুকি কমিয়ে বিদ্যুৎ-গ্যাস-সারের দাম বাড়ানোর সুপারিশ আইএমএফ’র

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা মুন্নার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্নার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর বকশীবাজারে স্থাপিত ঢাকার পাঁচ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. আখতারুজ্জামান এ আদেশ দেন।

এর আগে জিয়াউল ইসলাম মুন্নাকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানের অনুমতি দিয়েছিলেন আদালত। তবে আদালতের আদেশ অমান্য করে অদ্যাবধি বিদেশ অবস্থান করায় আসামি মুন্নার জামিন বাতিল করে এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

দুদকের কোর্ট পরিদর্শক মো. আশিকুর রহমান যুগান্তরকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

আদালত সূত্র জানায়, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলার তদন্ত শেষে তদন্ত কর্মকর্তা হারুন অর রশীদ ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি খালেদা জিয়াসহ চারজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এর পর ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আসামিদের বিচার শুরু করেন আদালত। গত বছরের ১ ডিসেম্বর নিজেকে ‘সম্পূর্ণভাবে নির্দোষ’ দাবি করে এ মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনে নিজের বক্তব্য উপস্থাপন শুরু করেন খালেদা জিয়া। মুন্না ছাড়া মামলার অপর আসামিরা হলেন- বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। মামলায় হারিছ চৌধুরী পলাতক। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ