• রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৫৪ পূর্বাহ্ন

খুলনায় বিএনপির সমাবেশ শুরু

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

দুপুরে শুরু হবে তারুণ্যের সমাবেশ। পথে পথে হয়রানি হতে পারে এ আশঙ্কায় আগের দিনেই বিভাগের ১০ জেলার নেতা কর্মীরা খুলনায় এসেছেন। সমাবেশের আগের দিন অর্থাৎ গতকাল রোববার রাত থেকেই সমাবেশ স্থল ডাকবাংলো সোনালীব্যাংক চত্বরে জমায়েত হয়েছেন বিএনপির সহযোগী সংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। আজ সোমবার দুপুরে তুমুল বৃষ্টি তাদের স্থানচ্যুত করতে পারেনি। বেলা ১ টা নাগাদ কানায় কানায় ভরে গেছে সমগ্র এলাকা। নেতা কর্মীরা সমাবেশস্থল ছাড়াও অবস্থান নিয়েছেন ফেরীঘাট মোড়, পিকচার প্যালেস মোড়, খানজাহান আলী রোড, ডাকবাংলো মোড়, থানার মোড়সহ প্রায় ২ কিলোমিটার এলাকায়। নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করতে সমাবেশ মঞ্চে চলছে জাসাস এর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সকাল ১০টা থেকে জাসাসের শিল্পীদের সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হলেও মূল সমাবেশ শুরু হবে দুপুর ২টায়।
মহানগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরে অনুষ্ঠিতব্য এ সমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সমাবেশে বিএনপি’র জাতীয় স্থানী কমিটির সদস্য, কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের শীর্ষ নেতারা বক্তৃতা করবেন। ‘তরুণ প্রজন্ম দেব ভোট, ভোটের জন্য যুদ্ধ হোক’ স্লোগানকে সামনে রেখে এ সমাবেশের আয়োজক যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদল। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবনের সভাপতিত্বে প্রধান বক্তার বক্তৃতা করবেন যুবদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
বিশেষ বক্তা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। সমাবেশ সঞ্চালনা করবেন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল।
স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান যাদু বলেন, জীবনের প্রথম ভোট যে সকল তরুণ আজও দিতে পারেনি, বাকস্বাধীনতা হরণ, অধিকার থেকে বঞ্চিত, চাকরি বঞ্চিত কোটি তরুণ-যুবক, জুলুমের শিকার, হামলা-মামলায় জর্জরিত যেসকল তরুণ, যুব সমাজ তারা আজ জেগেছে। তারা এই ফ্যাসিবাদের দুঃশাসন থেকে মুক্তি চায় বলেই তারুণ্যের সমাবেশে তরুণের ঢল নেমেছে। যে উত্তাল ঢেউ এই ফ্যাসিস্ট সরকারের থামানোর ক্ষমতা নেই। এই তরুণ তুর্কিদের একটাই চাওয়া দেশ রক্ষার জন্য এই নব্য বাকশালীদের পতন ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ