বরিশালের গৌরনদী উপজেলার খাঞ্জাপুর ইউনিয়নের সালতা গ্রামে শিকলবন্দী চার সন্তানের জননী মানসিক ভারসাম্যহীন নাজমা আক্তারের সার্বিক অবস্থা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু আবদুল্লাহ খান। গতকাল তার বাড়ি গিয়ে শিকলবন্দী গৃহবধূকে পর্যবেক্ষন করেন তিনি। এ সময় গৃহবধূর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
পরিদর্শনকালে সরকারি কিংবা অন্য কোনো উপায়ে সু-চিকিৎসার মাধ্যমে শিকলবন্দি নাজমাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করার কথা বলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
গত তিন বছর আগে স্বামীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে পরেন ৪ সন্তানের জননী নাজমা আক্তার। অর্থাভাবে বিনা চিকিৎসায় গত দুই বছর ধরে শিকলবন্দী হয়ে কাটছে তার জীবন।