• শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
যুক্তরাষ্টের বিরুদ্ধে এক হচ্ছে ইরান চীন ও রাশিয়া পালিয়ে যাওয়া হাসিনার সব ধরনের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা ট্রাইব্যুনালের ভৈরব থেকে গ্রেফতার আইনজীবী সাইফুল হত্যার প্রধান আসামি চন্দন তালিকায় নাম না থাকায় ফিরে আসেন কর্নেল অলি, যা বললেন জামায়াত আমির অবশেষে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে গেজেট জারির উদ্যোগ আলোচিত ছাত্র হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার ভারতীয় নাগরিক সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে আটক শান্তিরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশে নয় বরং ভারতেই পাঠানো উচিত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শ্রমবাজারে ঘাটতি মেটাতে তিন লাখ বিদেশি শ্রমিকের প্রয়োজন গ্রিসে এবার আন্তর্জাতিক বাজারের পাশাপাশি ভারতীয় রুপির দাম বাংলাদেশেও কমেছে

সরকারি অনুমোদনহীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধে হাইকোর্টের রুল

আপডেটঃ : সোমবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৮

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমিত ছাড়া সারাদেশে যত প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা রয়েছে সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ ঘোষণা করা হবে না-তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি আশরাফুল কামালের সমম্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ সংক্রান্ত এক রিটের শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেয়।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালেয়র সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালেত রিটের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মোহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী শামছুন নাহার লাইজু ও নিলুফার ইয়াসমিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুর্টি এটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
আইনজীবী ফরিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু অনুনোমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত পাঠদান চলছে। অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কিছু শিক্ষক সরকারের পক্ষ থেকে পাওয়া বিনামূল্যের বই ওইসব অনুনোমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিক্রি করে। এমনকি ময়মনসিংহের চায়ের দোকান থেকেও ওই বিনামূল্যের বই উদ্ধার হয়। পরে এই ঘটনায় ময়মনসিংহের আদালতে একটি ফৌজদারি মামলা হয়।
তিনি বলেন, বিনামূল্যের বই বাজারে ছড়িয়ে পড়ার খবর বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়। এরপর স্থানীয় বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন এই ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করে। এমনকি এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদেরকে একটি আইনী নোটিশ পাঠায়। কিন্তু সেই নোটিশের কোনো জবাব না পেয়ে তারা হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
তিনি বলেন, সারাদেশে অনুমতি ছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা) বন্ধে কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে আজ চার সপ্তাহের রুল জারি করেছে আদালত। বাসস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ