• সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
৩৪০ মিসাইল দিয়ে ইসরায়েলে হিজবুল্লাহর হামলা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি রহস্যময় ড্রোনের দেখা মিলল ব্রিটেনের তিন মার্কিন বিমানঘাঁটির আকাশে নানা আলোচনা মির্জা ফখরুলের স্ট্যাটাস ঘিরে সড়ক অবরোধ করে আজও রিকশাচালকরা বিক্ষোভ করছেন পাচার করা অর্থ ড. ইউনূসের ইমেজ কাজে লাগিয়ে ফেরত আনা সম্ভব হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে হেফাজতের সমাবেশে গণহত্যয় ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ হামলা ও ভাঙচুরের ধ্বংসস্তূপ সোহরাওয়ার্দী-নজরুল কলেজ, পরীক্ষা দিতে পারেননি শিক্ষার্থীরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১১ জনের মৃত্যু বৈধপথে ২৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০ হাজার ৭১৬ কোটি টাকা নির্বাচন নিয়ে যা জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার

‘নিজস্ব সক্ষমতায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে’

আপডেটঃ : রবিবার, ৬ মে, ২০১৮

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, দেশে নিজস্ব সক্ষমতায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়নে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চলছে। তবে এ খাতে আরো উন্নত প্রযুক্তি দরকার, যা উন্নত দেশগুলো থেকে নেয়া যেতে পারে। টেকসই ও দক্ষ খাত হিসেবে বিদ্যুৎ-জ্বালানিকে প্রতিষ্ঠিত করতে অস্ট্রেলিয়ার প্রযুক্তিগত সহাযোগিতা চায় বাংলাদেশ।
রবিবার সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধি’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং অস্ট্রেলিয়ার মনাস ইউনিভার্সিটি যৌথভাবে এ দিনব্যাপী কর্মশালার আয়োজন করে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি খাতের উন্নয়নে ইতিমধ্যে এক হাজারের বেশি টেকনিশিয়ানকে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ে আরও বেশি শিক্ষিত ও সচেতন করে তুলতে চাই। এক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার সহযোগিতা প্রয়োজন।
বিদ্যুৎ সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেন, বিদ্যুৎ-জ্বালানি পরিস্থিতি উন্নয়নে দক্ষ মানবশক্তি প্রয়োজন। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই মানব সম্পদ গড়ে তুলতে হবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত জুলিয়া নিবলেট বলেন, বিশ্বে অস্ট্রেলিয়া সর্বোচ্চ কয়লা রফতানিকারক দেশ। বাংলাদেশে কয়লা ও এলএনজি পণ্য ব্যবহার হচ্ছে। বাংলাদেশের ধারাবাহিক উন্নয়নের জন্য বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়ন প্রয়োজন। এক্ষেত্রে উদ্ভাবনী ও প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা প্রয়োজন। অস্ট্রেলিয়া এ খাতে উদ্ভাবনী শক্তি প্রয়োগ করছে। দুই দেশের মধ্যে প্রাযুক্তিক সহায়তা ভালো ফলাফল তৈরি করবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন, মনাস অ্যান্ড দ্যা বাংলাদেশ প্রকল্পের অধ্যাপক জুলি উলফার্ম কক্স, সেন্ট্রাল কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক স্কট বাউম্যান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ