ফরিদপুরে হাট-বাজারগুলোতে এখনো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ। পাইকারি ও খুচরা বাজারে মরিচের আমদানি ভালো থাকলেও দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। রবিবার ফরিদপুরের বিভিন্ন হাট-বাজারে প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হচ্ছে প্রকারভেদে ৩৬০ থেকে ৪০০ টাকায়।
এছাড়া গ্রামের হাট-বাজারগুলোতে আরো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ। সরকার ভারত থেকে মরিচ আমদানি করার পর দাম না কমায় ক্রেতাদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
শহরের বিভিন্ন হাট-বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত সপ্তাহে কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা কম থাকলেও ফের বাড়তে শুরু করেছে দাম। রবিবার শহরের সাপ্তাহিক হাটে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ থেকে ৪০০ টাকায়।
বিক্রেতারা জানান, বাজারে আমদানি কম থাকায় এবং আড়ত থেকে বেশি দামে কেনার কারণে তারা বেশি দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। ক্রেতারা জানান, দেশি মরিচের পাশাপাশি ভারতীয় মরিচ বাজারে থাকলেও সেই মরিচের দামও ৪০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।
সিন্ডিকেটের মাধ্যমে একটি চক্র বাজারে পর্যাপ্ত মরিচ থাকার পরও দাম বাড়িয়েছে বলে দাবি ক্রেতাদের। বাজার মনিটরিং না থাকায় কাঁচা মরিচের দাম কমছে না বলে জানান ক্রেতারা। এ বিষয়ে হাট-বাজার ও আড়তগুলোতে অভিযান চালানোর দাবি ক্রেতাদের।