চট্টগ্রাম-১০-উপনির্বাচন-১৫৬৩-ক্যামেরায়-পর্যবেক্ষণ-ইসির- ১৫৬৩টি ক্যামেরার মাধ্যমে চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচনের ভোট মনিটরিং করা হচ্ছে। ছবি: নিউজবাংলা
ইসির সরকারি জনসংযোগ পরিচালক আশাদুল হক বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৫৬টি। ভোট কক্ষ রয়েছে ১২৫১টি। ১ হাজার ৫৬৩টি ক্যামেরার মাধ্যমে নির্বাচন মনিটরিং করা হচ্ছে। নির্বাচনে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।’
চট্টগ্রাম-১০ সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। ভোটের পরিস্থিতি সিসিটিভি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রোববার সকাল ৮টায় ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে, যা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে। ওই আসনে পৌনে পাঁচ লাখ ভোটার ১৫৬টি ভোটকেন্দ্রে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
রোববার সকাল থেকে ঢাকার আগারগাঁয়ের নির্বাচন ভবনের মিলনায়তনে স্থাপিত সিসিটিভি মনিটরিং কন্ট্রোল রুম থেকে সরাসরি ভোটগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করছেন নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা।
দেড় হাজারেরও বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা রাখা হয়েছে নির্বাচনী এলাকায়। প্রতিটি ভোট কক্ষে একটি করে আর কেন্দ্র প্রতি দুটি করে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
ইসির সরকারি জনসংযোগ পরিচালক আশাদুল হক বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৫৬টি। ভোট কক্ষ রয়েছে ১২৫১টি। ১ হাজার ৫৬৩টি ক্যামেরার মাধ্যমে নির্বাচন মনিটরিং করা হচ্ছে। নির্বাচনে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।’
এ উপনির্বাচনে প্রার্থী মোট ছয়জন। নগর আওয়ামী লীগ সদস্য ও নগর যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক মহিউদ্দিন বাচ্চু হয়েছেন নৌকার প্রার্থী।
তার সঙ্গে ভোটের লড়াইয়ে আছেন জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) মো. শামসুল আলম, তৃণমূল বিএনপির (সোনালি আঁশ) দীপক কুমার পালিত, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের রশিদ মিয়া (ছড়ি), স্বতন্ত্র মনজুরুল ইসলাম ভুঁইয়া (রকেট) ও আরমান আলী (বেলুন)।
নির্বাচন ভবনে ইসির আইডিইএ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েমের নেতৃত্বে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেল কাজ করছে। জননিরাপত্তা বিভাগ, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, বিজিবি, র্যাব ও আর্মড পুলিশের প্রতিনিধিরা রয়েছেন ওই সেলে। তারাও ঢাকার নির্বাচন ভবন থেকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে কমিশনকে অবহিত করছেন।