চার্জে বসানো মোবাইল ফোনের বিস্ফোরণ ও তার জেরে সৃষ্ট শর্টসার্কিটের আগুনে দগ্ধ হয়ে এক পরিবারের চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গত ২৩ মার্চ শনিবার ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের মিরাট শহরে ঘটেছে এই হৃদয় বিদারক ঘটনা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যে ঘরে মোবাইল ফোন চার্জ হচ্ছিল— সেই ঘরে ঘুমিয়েছিল এই চার শিশু। মোবাইল ফোন বিস্ফোরণ ও আগুন লাগার পর ওই শিশুদের বাবা-মা তাদের বাঁচাতে ছুটে আসেন এবং বাঁচাতে গিয়ে আহত হয়েছেন তারাও।
দিল্লির সুপার অব পুলিশ (এসপি) আয়ুষ বিক্রম সিং সাংবাদিকদের বলেন, ‘গুরুতর দগ্ধ ওই চার শিশু ও তাদের বাবা-মাকে প্রথমে এলএলআরএম হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানে ২ শিশুর মৃত্যুর পর বাকি সবাইকে সফদরজং হাসাপাতলে নিয়ে আসা হয়। সেখানে আরও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ মৃত্যুটি হয়েছে বৃহস্পতিবার সকালে। পিতা-মাতা দুজনই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
চার্জে বসানো মোবাইল ফোনের বিস্ফোরণ ও তার জেরে সৃষ্ট আগুনে দগ্ধ হয়ে এক পরিবারের চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গত ২৩ মার্চ শনিবার ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের মিরাট শহরে ঘটেছে এই হৃদয় বিদারক ঘটনা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যে ঘরে মোবাইল ফোন চার্জ হচ্ছিল— সেই ঘরে ঘুমিয়েছিল এই চার শিশু। মোবাইল ফোন বিস্ফোরণ ও আগুন লাগার পর ওই শিশুদের বাবা-মা তাদের বাঁচাতে ছুটে আসেন এবং বাঁচাতে গিয়ে আহত হয়েছেন তারাও।
দিল্লির সুপার অব পুলিশ (এসপি) আয়ুষ বিক্রম সিং সাংবাদিকদের বলেন, ‘গুরুতর দগ্ধ ওই চার শিশু ও তাদের বাবা-মাকে প্রথমে এলএলআরএম হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানে ২ শিশুর মৃত্যুর পর বাকি সবাইকে সফদরজং হাসাপাতলে নিয়ে আসা হয়। সেখানে আরও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ মৃত্যুটি হয়েছে বৃহস্পতিবার সকালে। পিতা-মাতা দুজনই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আয়ুষ বিক্রম সিং জানান, নিহত শিশুদের পিতার নাম জনি (৪১) এবং তিনি পেশায় দিনমজুর। তার স্ত্রীর নাম ববিতা (৩৭) একজন গৃহবধূ এবং চার শিশুর নাম সারিকা (১০) নীহারিকা (৪), শংকর (৬) ও কালু (৪)। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া