• শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫০ পূর্বাহ্ন

কলেরা থেকে পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা, ফেরি ডুবে নিহত ৯০

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪

মোজাম্বিকের উত্তর উপকূলে ফেরি ডুবে ৯০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। কলেরার প্রাদুর্ভার থেকে বাঁচতে তারা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। নিহতের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে।

নামপুলা প্রদেশের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওই ফেরিতে থাকা ১৩০ জনের মধ্যে পাঁচজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। খবর বিবিসির।

নামপুলা রাজ্যের সেক্রেটারি জাইম নেটো বলেন, ফেরিটি নামপুলা উপকূলের লুঙ্গা থেকে মোজাম্বিক দ্বীপে যাচ্ছিল। কারণ নামপুলা রাজ্যে কলেরা মহামারি ছড়িয়ে পড়েছে।

তিনি বলেন, ফেরিতে ধারণক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি যাত্রী উঠানো হয়। ফলে এটি ডুবে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায়, ফেরিডুবির ঘটনায় নিহত অনেকের দেহ সমুদ্রসৈকতে রাখা হয়েছে।

দক্ষিণ আফ্রিকার এই দেশটিতে গত বছরের জানুয়ারি থেকে কলেরা মহামারি প্রকট আকার ধারণ করেছে।

ইউনিসেফের তথ্যানুয়ায়ী, গত ২৫ বছরের মধ্যে দেশটিতে কলেরা মহামারি সবচেয়ে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোজাম্বিকে ১৩ হাজার ৭০০ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছে এবং ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

গত ছয় বছর আগে পার্শ্ববর্তী রাজ্য কাবো ডেলগাডো ইসলামপন্থি একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী দখলে নেওয়ার পর সেখানে ৪ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১০ লাখ মানুষ।

প্রায় ৪০০ বছর ধরে মোজাম্বিক দ্বীপটি পর্তুগিজ পূর্ব আফ্রিকার রাজধানী ছিল। যখন অঞ্চলটি ঔপনিবেশিক শাসনের অধীনে ছিল, তখন এটিতে ঔপনিবেশিক স্থাপত্য এবং একটি ট্রেডিং পোস্ট হিসাবে সমৃদ্ধ ইতিহাসের জন্য ইউনেস্কো একে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান দেয়।
মোজাম্বিকের উত্তর উপকূলে ফেরি ডুবে ৯০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। কলেরার প্রাদুর্ভার থেকে বাঁচতে তারা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। নিহতের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে।

নামপুলা প্রদেশের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওই ফেরিতে থাকা ১৩০ জনের মধ্যে পাঁচজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। খবর বিবিসির।

নামপুলা রাজ্যের সেক্রেটারি জাইম নেটো বলেন, ফেরিটি নামপুলা উপকূলের লুঙ্গা থেকে মোজাম্বিক দ্বীপে যাচ্ছিল। কারণ নামপুলা রাজ্যে কলেরা মহামারি ছড়িয়ে পড়েছে।

তিনি বলেন, ফেরিতে ধারণক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি যাত্রী উঠানো হয়। ফলে এটি ডুবে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায়, ফেরিডুবির ঘটনায় নিহত অনেকের দেহ সমুদ্রসৈকতে রাখা হয়েছে।

দক্ষিণ আফ্রিকার এই দেশটিতে গত বছরের জানুয়ারি থেকে কলেরা মহামারি প্রকট আকার ধারণ করেছে।

ইউনিসেফের তথ্যানুয়ায়ী, গত ২৫ বছরের মধ্যে দেশটিতে কলেরা মহামারি সবচেয়ে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোজাম্বিকে ১৩ হাজার ৭০০ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছে এবং ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

গত ছয় বছর আগে পার্শ্ববর্তী রাজ্য কাবো ডেলগাডো ইসলামপন্থি একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী দখলে নেওয়ার পর সেখানে ৪ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১০ লাখ মানুষ।

প্রায় ৪০০ বছর ধরে মোজাম্বিক দ্বীপটি পর্তুগিজ পূর্ব আফ্রিকার রাজধানী ছিল। যখন অঞ্চলটি ঔপনিবেশিক শাসনের অধীনে ছিল, তখন এটিতে ঔপনিবেশিক স্থাপত্য এবং একটি ট্রেডিং পোস্ট হিসাবে সমৃদ্ধ ইতিহাসের জন্য ইউনেস্কো একে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান দেয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ