অভিনয়ে অনিয়মিত হলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যথেষ্ট নিয়মিত ওমর সানি। বিভিন্ন বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেন তিনি। তার লেখায় উঠে আসে অবক্ষয় অসঙ্গতির কথা। এরজন্য খেসারতও দিতে হয়েছে নায়ককে। বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছেন।
কয়েক বছর ধরেই প্রতিনিয়ত বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতিতে নাকাল জনজীবন। বিষয়টি নিয়ে কথা বলা-ই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল নায়কের জন্য। ডাক পড়েছিল মিন্টু রোড থেকে।
নিজের ফেসবুকে ওমর সানি লিখেছেন, ‘দ্রব্যমূল্য নিয়ে অনেক কথা বলেছিলাম, তার জন্য অনেক কথা শুনতে হয়েছিল মিন্টু রোডে যেতে হয়েছিল।’
এরপর লেখেন, ‘আমি বলেছিলাম এটা ডিলিট করব না। অনেকদিন আগের কথা, মেন্টালি চলচ্চিত্রের নামকরা চামচারা আমার বিরুদ্ধে লেগেছিলেন দুই একজন দালাল আমার পরিবারের বিরুদ্ধে।
সবশেষে সানি জানিয়েছেন সেদিন যারা তার পেছনে লেগেছিলেন আজ তারা পালিয়েছেন। তবে যারা পেছনে লেগেছিলেন তাদের নাম প্রকাশ করেননি জনপ্রিয় এ নায়ক।
বলে রাখা ভালো, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে ওমর সানি সেসময় লিখেছিলেন, ‘সাধারণ মানুষ কী খাবে— বলে দেন সরকার। খাবারের লিস্ট দিয়ে দেন আমরা কী খাব। আর পারছি না রাষ্ট্র।
বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় সবকিছুর দাম সাধারণ মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। মানুষ বাঁচবে কীভাবে। খাবেটা কী? এমনটা তো ছিল না। কেন এমনটা হলো। বাধ্য হয়েই লিখলাম।’