• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকে আঘাত করে না, হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিক্ষো হংকং, সিঙ্গাপুরের পর ইইউতে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে মিলেছে ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক থাইল্যান্ডকে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে প্রস্তাব, হতে পারে বাণিজ্য চুক্তি: প্রধানমন্ত্রী বন্যা-ভূমিধস তানজানিয়ায় নিহত অন্তত ১৫৫, আহত দুই শতাধিক ভর্তুকি কমিয়ে বিদ্যুৎ-গ্যাস-সারের দাম বাড়ানোর সুপারিশ আইএমএফ’র অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেপ্তার ৩ দায়িত্ব পালন কালে হিটস্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের মন্ত্রী-এমপিদের সজনদের কাছে জিম্মি স্থানীয় জনগণ : রিজভী

আবাসিক এলাকা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে  ময়লা সরানো বিষয়ে পৌর কর্তৃপক্ষের সাথে পুর্ব নিধারিত সভা ভেস্তে গেছে

আপডেটঃ : বুধবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি॥
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল কলেজ রোডস্থ আবাসিক এলাকা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে পৌরসভার ময়লার ভাগার সরানো বিষয়ে পৌর কর্তৃপক্ষের সাথে পুর্ব নিধারিত সভা ভেস্তে গেছে। সভায় পুর্ব নির্ধারিত সময়ে পৌর কর্তৃপক্ষ ও ভুক্তভোগী এলাকাবাসী উপস্থিত হলেও স্থানীয় সংসদ সদস্য সাবেক চিফ হুইপ ও সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ এম.পি ও শ্রীমঙ্গল সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ভানুলাল রায় উপস্থিত না হওয়ায় সভাটি হয়নি।
গতকাল সকাল ১১টায় শ্রীমঙ্গল পৌর সভায় মেয়র কার্যালয়ে ওই সভাটি হওয়ার কথা ছিল। সভায় উপস্থিত হওয়া এলাকাবাসীর পক্ষে ভুক্তভোগী মো: জাহেদুর রহমান জানান, তিনিসহ এলাকাবাসী কিছুদিন আগে শ্রীমঙ্গল কলেজ রোডস্থ আবাসিক এলাকা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে পৌরসভার ময়লার ভাগার সরানো বিষয়ে কথা বলার জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ এম.পি মহোদয়ের সাথে দেখা করেন। স্থানীয় সংসদ সদস্য এ বিষয়ে তাদের সামনেই মোবাইল ফোনে পৌর মেয়রের সাথে কথা বলেন এবং দুই পক্ষকে নিয়ে মেয়রের কার্যালয়ে একটি সভা ডাকার আহবান জানান। এবং ওই আলাপেই ৫ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টায় সময় এবং তারিখ নির্ধারিত হয়। ওই এলাকাবাসীর পক্ষে ১০ এবং সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ভানুলাল রায়ের পক্ষে ১০ উপস্থিত থাকার কথা ছিল।
এব্যাপারে পৌর মেয়র মহসিন মিয়া মধু জানান, তিনি সভার আযোজন করেছিলেন। এমপি সাহেবের অন্য প্রোগ্রাম থাকার কারণে তিনি উপস্থিত হতে পারেননি। ভুক্তভোগী এলাকাবাসী সময়মতো এসেছিলেন। এলাকাবাসী যাওয়ার পর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ভানুলাল রায়ও এসে দেখা করে যান।
সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ভানুলাল রায় জানান, সভায় জেলা প্রশাসক থাকার কথা ছিল, তিনি আসতে পারেননি। তাই মিটিং করে কোন লাভ হতো না। আর এমপি সাহেব অন্য একটি মিটিং-এ থাকায় সময়মতো সভায় উপস্থিত হতে পারেননি। তিনি আরো জানান, দেরিতে হলেও এমপি সাহেব মেয়রের সাথে যখন ফোনে যোগাযোগ করেন এর পুর্বেই এলাকাবাসী চলে যান। তবে চেয়ারম্যান আরো জানান, তিনি আগের অবস্থান সরে এসেছেন, হাইকোটে যে মামলা আছে, তা শুনানি করে একটি রায় নিয়ে আসলেই হবে, এতে পক্ষেই হোক বা পক্ষেই হোক।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ