• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৩১ পূর্বাহ্ন

গোপালগঞ্জ মসুরে প্রণোদনা পাচ্ছেন ৫০০ কৃষক

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৩

২০২৩-২৪ অর্থ বছরে আসন্ন রবি মৌসুমে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় জেলার ৫ উপজেলার ৫০০ কৃষক সার-বীজ পাবেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপরিচালক আঃ কাদের সরদার এ তথ্য জানিয়েছেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, মসুর আবাদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ১২০ জন কৃষক, মুকসুদপুর উপজেলায় ১১০ জন কৃষক, কাশিয়ানী উপজেলায় ১১০ জন কৃষক, কোটালীপাড়া উপজেলায় ৮০ জন কৃষক ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় ৮০ জন কৃষক প্রণোদনা পাবেন।

প্রত্যেক কৃষককে ১ বিঘা করে (৩৩ শতাংশ) জমি আবাদের জন্য ৫ কেজি করে গম বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার ও ৫ কেজি করে এমওপি সার বিনামূলে বিতরণ করা হবে। সেজন্য ২ হাজার ৫০০ কেজি বীজ, ৫ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ২ হাজার ৫০০ কেজি এমওপি সার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর বরাদ্দের চিঠি এসছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান। ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ৬০০ কেজি বীজ, ১ হাজার ২০০ কেজি ডিএপি সার ও ৬০০ কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হবে। মুকসুদপুর উপজেলায় ৫৫০ কেজি বীজ, ১ হাজার ১০০ কেজি ডিএপি সার ও ৫৫০ কেজি এমওপি সার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। কাশিয়ানী উপজেলায় ৫৫০ কেজি বীজ , ১ হাজার ১০০ কেজি ডিএপি সার ও ৫৫০ কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হবে।

কোটালীপাড়া উপজেলায় ৪০০ কেজি মসুর বীজ, ৮০০ কেজি ডিএপি সার ও ৪০০ কেজি এমওপি সারের সহায়তা পাচ্ছেন কৃষক। টুঙ্গিপাড়ায় ৪০০ কেজি বীজ, ৮০০ কেজি ডিএপি সার ও ৪০০ কেজি এমওপি সার পাবেন কৃষক । কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-রিচালক সঞ্জয় কুন্ডু বলেন, প্রণোদনার সার-বীজ পেয়ে কৃষক ৫০০ বিঘা জমিতে মসুরের আবাদ করবেন। ৫০০ বিঘা জমিতে মসুরের আবাদ করে কৃষক মসুরের উৎপাদন বৃদ্ধি করবেন। এর মাধ্যমে দেশে ডাল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ