• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বলিউড তারকা কারিনাকে ‘বয়স্ক’ বলে বিপাকে পাকিস্তানি অভিনেতা ঐক্যবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে: মির্জা ফখরুল শিক্ষার্থীদের পিকনিক বাসের ধাক্কায় মিনিবাসের দুই যাত্রী নিহত কীভাবে ঢুকল আরও ৬০ হাজার রোহিঙ্গা যে ব্যাখ্যা দিলো পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সহ-সমন্বয়ক ঢাবি শিক্ষার্থী দুই দিন ধরে নিখোঁজ হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারে দুদকের অনুসন্ধান শুরু মালাক্কায় আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভাল’এ বাংলাদেশ হামাস-ইসরাইল যুদ্ধবিরতি আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন এবার যা যা নিয়ে এলো পাকিস্তানি সেই জাহাজে দিল্লির সব স্কুলে অবৈধ অভিবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করতে নির্দেশ

পরিচয় নিশ্চিত করতে জমা দিলেন ডিএনএর নমুনা

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪
ছবি: সংগৃহীত

বাবার প্রকৃত পরিচয় জাতির সামনে তুলে ধরতে ডিএনএর নমুনা প্রদান করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীর মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরী।

সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে সিআইডির ল্যাবে উপস্থিত হয়ে নমুনা জমা দেন তিনি।

এ সময় তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের প্রতিহিংসামূলক রাজনীতির কারণেই মাহমুদুর রহমান নামে আত্মগোপনে ছিলেন হারিছ চৌধুরী। তবে দাফনের সময় কবরস্থানে মাহমুদুর রহমান নাম ব্যবহারের বিষয়টি তিনি জানতেন না। পরিচয় নিয়ে এই বিড়ম্বনার জন্য সাবেক সরকার দায়ী।

এর আগে, ২০২১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান বিএনপির এই নেতা। ওই দিনই সাভারের বিরুলিয়ার জামিয়া খাতামুন্নাবিয়্যীন মাদ্রাসার কবরস্থান প্রফেসর মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা হয় তার মরদেহ।

মৃত্যুর ১১৩৮ দিন পর গত ১৬ অক্টোবর দুপুর ফরেনসিক বিভাগ, সিআইডি, স্থানীয় সরকার সচিবের প্রতিনিধি, জেলা রেজিস্ট্রারের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মরদেহটি কবর থেকে তোলা হয়। সেই মরদেহ থেকে সংগ্রহ করা নমুনা পরীক্ষা করতেই ডিএনএ পরীক্ষার জন্যে সিআইডি কার্যালয়ে নিজের নমুনা প্রদান করতে যান হারিছ চৌধুরীর মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরী।

পরে নমুনা প্রদান করে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে সামিরা তানজিন চৌধুরী বলেন বলেন, ১৫ বছর ধরে আমার বাবার বিরুদ্ধে যা ইচ্ছা তাই লেখা হয়েছে। কেউ বলেছে তিনি লন্ডনে। কেউ বলেছেন এখনো বাবা বেঁচে আছে। কিন্তু আমরাই জানি আমাদের বাবা আর নেই। তাকে অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করেছি এবং তিনিই হারিছ চৌধুরী। বিগত স্বৈরাচার সরকারের ভয়ে আমরা বাবাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে পারিনি। বাধ্য হয়ে করোনাভাইরাসের সময় সাভারে বাবাকে কবর দেওয়া হয়। বাবার মৃত্যুসনদ চেয়ে আবেদন করা হলেও স্বৈরাচার সরকার আমাদের কথা শোনেনি। এখন প্রকৃত সত্যটা তুলে ধরার সময় এসেছে। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমেই প্রকৃত সত্যটা আমরা জাতির সামনে তুলে ধরতে পারবো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ