সিলেট অফিস
সাম্প্রতিক সময়ে অন্তত ছয়জন ব্যক্তি ‘নিখোঁজ’ হওয়ার কিছুদিন পর ফিরে এসেছেন। এ যেন ভোজবাজির মতো ঘটছে সবকিছু।হুট করে ‘নিখোঁজ’ হয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। কিছুদিন পর তাদের কেউ কেউ আবার ফিরেও আসছেন। এই ‘নিখোঁজ’ আর ‘ফিরে আসা’ বিষয়ে আলোচনায় নাম আসছে ইলিয়াস আলীরও। কেউ কেউ
ফিরে আসলেও ফেরা হলো না ইলিয়াস আলীর।
সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিক, শিক্ষক, রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের ‘নিখোঁজ’ হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। তবে কিছুদিন আগেও ‘নিখোঁজ’ হওয়া মানুষের পরবর্তীতে আর কোনো খোঁজ মিলতো না। গত কিছুদিন ধরে ‘নিখোঁজ’ হওয়া অন্তত ছয়জন পরবর্তীতে ফিরে এসেছেন। তাঁদের ফিরে আসার গল্পটাও প্রায় একই। ফিরে আসার পর তাঁরা গণমাধ্যমকে বলেছেন, তাঁদেরকে গাড়িতে করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা তুলে নিয়ে যায়। কিছুদিন পরে আবার ছেড়ে দেয় সেই অজ্ঞাত ব্যক্তিরা।
‘নিখোঁজ’ হওয়ার পর ফিরে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন- বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক মোবাশ্বার হাসান, সাংবাদিক উৎপল দাস, রাজনীতিবিদ মো. রুকনুজ্জামান, ব্যবসায়ী অনিরুদ্ধ রায়, ব্যাংক কর্মকর্তা শামীম আহমেদ। সর্বশেষ গেল শুক্রবার দিবাগত রাতে কল্যাণপার্টির মহাসচিব এ এম এম আমিনুর রহমানকে ‘উদ্ধার’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তিনি গত ২৭ আগস্ট থেকে ‘নিখোঁজ’ ছিলেন।
এদিকে বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইলিয়াস আলীর ‘ফেরত আসা’ নিয়ে নতুন করে আশাবাদী হয়ে ওঠছেন দলটির নেতাকর্মীরা।
‘নিখোঁজ’ ব্যক্তিদের এই ‘ফিরে আসা’র আলোচনায় আসছে বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর নাম। ইলিয়াস আলী ‘নিখোঁজ’ হওয়ার প্রায় ছয় বছর হতে চলেছে। ২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল মধ্যরাতে ঢাকার বনানী এলাকার দুই নম্বর রোডের সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সামনে চালকবিহীন অবস্থায় পাওয়া যায় ইলিয়াস আলীর ব্যক্তিগত গাড়ি। সেই থেকে এখন অবধি ‘নিখোঁজ’ ইলিয়াস ও তাঁর গাড়িচালক আনসার আলী।তাঁর দলের নেতাকর্মীরা ‘নতুন আশায়’ বুক বাঁধছেন। তাঁরা বলছেন, ‘নিখোঁজ’ ব্যক্তিরা যেভাবে ফিরছেন, তাতে করে ইলিয়াসও ‘ফিরতে পারেন’ এমন আশার সঞ্চার হচ্ছে।
ইলিয়াস মুক্তি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক ও সিলেট জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আবদুল কাইয়ুম,
বলেন ‘আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, আমরা ইলিয়াস আলীকে ফিরে পাবো।’
নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিদের কেউ কেউ যখন ফিরে আসেন, তখন আমাদের মনে নতুন করে ইলিয়াস আলীকে ফিরে পাওয়ার আশা জাগে। তাঁর ফিরে আসার আশা এখনও ছাড়েনি কেউ।
তিনি আরো বলেন, ‘ইলিয়াস আলী যেখানেই থাকেন, আমরা মনে করি তিনি সরকারের জিম্মায় আছেন।’
ইলিয়াসের ‘ফিরে আসা’র বিষয়ে আশাবাদী সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইনও। তিনি বলেন, ‘সরকার তাঁকে কোথাও রেখেছে। আমরা তাঁর ফিরে আসার ব্যাপারে সবসময়ই আশাবাদী।’
ইলিয়াস আলীর ‘নিখোঁজ’ বিষয়টি নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে তাঁর দল বিএনপিও। শনিবার ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় নিখোঁজরা ফিরতে শুরু করেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভাষ্য অনুযায়ী কি আমরা ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া কমপক্ষে ৭৫০ জন বিএনপি নেতাকর্মীদের ফিরে পেতে অপেক্ষা করবো?
সাম্প্রতিক সময়ে অন্তত ছয়জন ব্যক্তি ‘নিখোঁজ’ হওয়ার কিছুদিন পর ফিরে এসেছেন। এ যেন ভোজবাজির মতো ঘটছে সবকিছু।হুট করে ‘নিখোঁজ’ হয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। কিছুদিন পর তাদের কেউ কেউ আবার ফিরেও আসছেন। এই ‘নিখোঁজ’ আর ‘ফিরে আসা’ বিষয়ে আলোচনায় নাম আসছে ইলিয়াস আলীরও। কেউ কেউ
ফিরে আসলেও ফেরা হলো না ইলিয়াস আলীর।
সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিক, শিক্ষক, রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের ‘নিখোঁজ’ হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। তবে কিছুদিন আগেও ‘নিখোঁজ’ হওয়া মানুষের পরবর্তীতে আর কোনো খোঁজ মিলতো না। গত কিছুদিন ধরে ‘নিখোঁজ’ হওয়া অন্তত ছয়জন পরবর্তীতে ফিরে এসেছেন। তাঁদের ফিরে আসার গল্পটাও প্রায় একই। ফিরে আসার পর তাঁরা গণমাধ্যমকে বলেছেন, তাঁদেরকে গাড়িতে করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা তুলে নিয়ে যায়। কিছুদিন পরে আবার ছেড়ে দেয় সেই অজ্ঞাত ব্যক্তিরা।
‘নিখোঁজ’ হওয়ার পর ফিরে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন- বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক মোবাশ্বার হাসান, সাংবাদিক উৎপল দাস, রাজনীতিবিদ মো. রুকনুজ্জামান, ব্যবসায়ী অনিরুদ্ধ রায়, ব্যাংক কর্মকর্তা শামীম আহমেদ। সর্বশেষ গেল শুক্রবার দিবাগত রাতে কল্যাণপার্টির মহাসচিব এ এম এম আমিনুর রহমানকে ‘উদ্ধার’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তিনি গত ২৭ আগস্ট থেকে ‘নিখোঁজ’ ছিলেন।
এদিকে বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইলিয়াস আলীর ‘ফেরত আসা’ নিয়ে নতুন করে আশাবাদী হয়ে ওঠছেন দলটির নেতাকর্মীরা।
‘নিখোঁজ’ ব্যক্তিদের এই ‘ফিরে আসা’র আলোচনায় আসছে বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর নাম। ইলিয়াস আলী ‘নিখোঁজ’ হওয়ার প্রায় ছয় বছর হতে চলেছে। ২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল মধ্যরাতে ঢাকার বনানী এলাকার দুই নম্বর রোডের সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সামনে চালকবিহীন অবস্থায় পাওয়া যায় ইলিয়াস আলীর ব্যক্তিগত গাড়ি। সেই থেকে এখন অবধি ‘নিখোঁজ’ ইলিয়াস ও তাঁর গাড়িচালক আনসার আলী।তাঁর দলের নেতাকর্মীরা ‘নতুন আশায়’ বুক বাঁধছেন। তাঁরা বলছেন, ‘নিখোঁজ’ ব্যক্তিরা যেভাবে ফিরছেন, তাতে করে ইলিয়াসও ‘ফিরতে পারেন’ এমন আশার সঞ্চার হচ্ছে।
ইলিয়াস মুক্তি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক ও সিলেট জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আবদুল কাইয়ুম,
বলেন ‘আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, আমরা ইলিয়াস আলীকে ফিরে পাবো।’
নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিদের কেউ কেউ যখন ফিরে আসেন, তখন আমাদের মনে নতুন করে ইলিয়াস আলীকে ফিরে পাওয়ার আশা জাগে। তাঁর ফিরে আসার আশা এখনও ছাড়েনি কেউ।
তিনি আরো বলেন, ‘ইলিয়াস আলী যেখানেই থাকেন, আমরা মনে করি তিনি সরকারের জিম্মায় আছেন।’
ইলিয়াসের ‘ফিরে আসা’র বিষয়ে আশাবাদী সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইনও। তিনি বলেন, ‘সরকার তাঁকে কোথাও রেখেছে। আমরা তাঁর ফিরে আসার ব্যাপারে সবসময়ই আশাবাদী।’
ইলিয়াস আলীর ‘নিখোঁজ’ বিষয়টি নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে তাঁর দল বিএনপিও। শনিবার ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় নিখোঁজরা ফিরতে শুরু করেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভাষ্য অনুযায়ী কি আমরা ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া কমপক্ষে ৭৫০ জন বিএনপি নেতাকর্মীদের ফিরে পেতে অপেক্ষা করবো?