• বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৪ পূর্বাহ্ন

একষট্টি সালেও প্রশ্নপত্র ফাঁস হত : শিক্ষামন্ত্রী

আপডেটঃ : শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৭

পরীক্ষা উন্নয়ন ইউনিটের সুপারিশ অনুসরণ করে গত তিন বছর থেকে ক্রমশ উত্তরপত্র মূল্যায়ন করায় ফলাফলে তার কিছুটা প্রভাব পড়েছে বলে মনে করেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
সচিবালয়ে শনিবার জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার ফলপ্রকাশ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা হয়েছে। পাসের সংখ্যা, হার ও জিপিএ-৫ পাওয়ার সংখ্যা কমেছে। আমরা কোনো কিছুই গোপন করিনি বা কোনো কিছুই চাপা দেয়ার চেষ্টা করিনি বা পরিবর্তনের চেষ্ট করি নাই।
তিনি বলেন, ‘আমি এখন কোনো মূল্যায়নে যাচ্ছি না, বোর্ডগুলো নিজস্বভাবে মূল্যায়ন করবে, মন্ত্রণালয় তদারকি করবে বা আলাদা তদন্ত করবে। তখন সঠিক চিত্রটা জানা যাবে।’
প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে সাংবাদিকদের জবাবে তিনি বলেন, একষট্টি সালে যখন ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছি তখনও প্রশ্নপত্র ফাঁস হত। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে প্রশ্ন ফাঁসের খবর দ্রুত প্রচার হয়ে যায়। এজন্য মনে হয় অনেক বেশি একটা। যদি না ফাঁসও হয়, আমি খালি একটা ফেসবুকে লিখে দেই- প্রশ্ন আউট হয়ে গেছে আর কিছুই লাগবে না ওইটা ধরেই ব্যাপক প্রচার হয়ে যাবে।’
অসন্তুষ্ট হওয়ার মতো ফল হয়নি : গণশিক্ষামন্ত্রী
গত বছরের চেয়ে পাসের হার কমলেও পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষার ফলাফলকে মোটামুটি উৎসাহব্যঞ্জক হিসেবে উল্লেখ করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ উপলক্ষে শনিবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এবারের ফলাফলে সন্তুষ্ট কিনা জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, অবশ্যই, যদিও আমার প্রত্যাশা শতভাগ শিশু পাস করুক। আমাদের ছাত্ররা ফেল করবে কেন। তাদের ভালো করে পড়ান, আমরা তো শিক্ষকদের জন্য অনেক কিছু করছি। ফেল তো করার তো কথা নয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ