• মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বিনা খরচে সম্পূর্ণ বিয়ে সথে হানিমুন ফ্রি কক্সবাজারে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে বৈঠক মির্জা ফখরুলের একসঙ্গে কাজ করবে জামায়াত-বিএনপি নেই বিরোধ: তাহের ওপার বাংলার জনপ্রিয় শিল্পীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষানবিশ এসআইরা অবস্থান নিলো সচিবালয়ের সামনে কিছু পণ্যের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে, এতে কোনো অসুবিধা হবে না: খাদ্য উপদেষ্টা তাহসান-রোজা মধুচন্দ্রিমায়, আছেন মালদ্বীপে লেখাপড়ার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক চর্চা ও খেলাধুলায় পারে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে: তানভীর বিএসএফ কাঁটাতারের বেড়া দিচ্ছে কুমিল্লা সীমান্তে, সতর্ক বিজিবি ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়ার চ্যালেঞ্জ একটাই : নির্বাচন কমিশনার

উল্লাপাড়ায় প্রধান আবাদের ইরি ধানের চারা পচনে হতাশ কৃষক সংকটের আশংকা

আপডেটঃ : সোমবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৮

উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি॥
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া অঞ্চলে বছরের প্রধান আবাদের ইরি ধান চারা পচনে কৃষকদের মাঝে হতাশার ভাব দেখা দিচ্ছে। এ ধানের আবাদে চারা সংকট হবে ভেবে তারা হতাশার পাশাপাশি নানা দুশ্চিন্তা করছে। এদিকে কৃষি অফিসের বক্তব্যে চারা সংকট হবে না।
উল্লাপাড়া উপজেলা অঞ্চলে বিভিন্ন এলাকার কৃষকেরা আগাম করে জমিতে বিভিন্ন জাতের ইরি ধানের চার লাগানো ইতিমধ্যেই শুরু করেছে। আর সপ্তাহ দেড়েক পর থেকেই কৃষকেরা এ ধানের আবাদে পুরোদমে মাঠে নামবে। উল্লাপাড়া অঞ্চলে এবারে সরকারি ভাবে মোট ২২ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি ধানের চাষ লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। সেখানে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি প্রায় ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ হবে বলে কৃষি অফিস জানায়। এবারে মোট ৭ হাজার ১শ ৯৭ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের ইরি ধানের বীজতলা করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্রি ২৯ এরপর ব্রি ২৮ ও ব্রি ৫৮ জাতের বীজতলা করা হয়েছে। কৃষকদের প্রায় সবাই নিজেদের উৎপাদিত চারাতেই আবদ করে থাকে। এর জন্য শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় পরিমান চারা বীজতলা করেছে। এবারে বেশি মাত্রায় শীত ও কুয়াশায় কৃষকদের বীজতলার চারা পচন দেখা দিতে থাকে। এ অবস্থায় ঔষধ ব্যবহার সহ বিভিন্ন পদ্ধতি খাটিয়েও পচন ঠেকেনি। উপজেলার নাগরৌহা, বাখুয়া, ব্রহ্মকপালিয়া, হাটিকুমরুল, সলংগা সহ বিভিন্ন এলাকায় এ চারার কমবেশি পচন দেখা দিচ্ছে। নাগরৌহা গ্রামের কৃষক জয়নাল মিয়া জানান, পচনের কারণে চারার ঘাটতি আশংকা করছে। আবাদকালে অন্য এলাকার বীজতলার চারা কিনতে হবে। এখন আর বীজতলা করার সময় নেই।
উপজেলা কৃষি অফিসার খিজির হোসেন প্রামানিক জানান,  পচনরোধে এখনও মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের কে বিভিন্ন পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। তবে কোন অবস্থাতেই চারা সংকট দেখা দিবে না। কেননা এবারে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবারে অনেক বেশি পরিমান জমিতে ইরি ধানের বীজতলা করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ