• শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৪:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সরকারের ব্যত্যয়-বিচ্যুতি ধরিয়ে দিতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান: তথ্য প্রতিমন্ত্রী দুই মাস বন্ধ থাকার পর মেঘনা মিলছে না ইলিশ, চড়া দাম জাটকার ভুয়া দলিলে কয়েকটি ব্যাংক থেকে ৫০ কোটি টাকা ঋণ নেয় চক্রটি প্রস্তাবে রাজি ‘না’ হওয়ায় দিন দিন শত্রু বাড়ছে: তাসনিয়া ফারিণ ১০ বছরের মধ্যেই বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন, কিন্তু কেন? বনানীর সড়ক ছাড়লেন শ্রমিকরা, যান চলাচল স্বাভাবিক ৩ উইকেট নেওয়ার পরদিনই না ফেরার দেশে ক্রিকেটার বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ভারতের ঢাকা-ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটের কমিউটার ট্রেনের উদ্বোধন টানা আট ঘণ্টা নির্যাতন করে স্ত্রীকে হত্যা করলেন মন্ত্রী, দেশজুড়ে বিতর্ক

তদবিরের চাপ ঠেকাতে ফোন বন্ধ রাখছেন প্রতিমন্ত্রী-সচিব-ডিজি

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী/প্রধান শিক্ষকদের সিটি কর্পোরেশন অথবা আন্তঃসিটি কর্পোরেশন বদলি কার্যক্রম চলছে। উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় কার্যালয় হয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য বিষয়টি এখন মহাপরিচালকের দপ্তরে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১১ এপ্রিল থেকে ১২ এপ্রিল মহাপরিচালক অনলাইনে আসা বদলির আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করার কথা। কিন্তু ‍মঙ্গলবার থেকে বদলির আবেদনের সার্ভার ডাউন রয়েছে। ফলে শিক্ষকরা তার আবেদনের স্ট্যাটাস দেখতে পারছেন না।

এদিকে, সিটি কর্পোরেশন অথবা আন্তঃসিটি কর্পোরেশন বদলি কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর তদবিরের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালক ফোন বন্ধ করে রেখেছেন। একই অবস্থায় এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের। তিনি মাঝে মধ্যে ফোন খুললেও বেশিরভাগ সময় বন্ধ রাখছেন। বিকল্প নম্বর দিয়ে আপাতত কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

বুধবার (১২ এপ্রিল) সচিবালয়ের ৬ নম্বর ভবনে মন্ত্রণালয়ে সরেজমিনে প্রতিমন্ত্রী, সচিব ও মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।

বুধবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ তার দপ্তরে ঢাকা পোস্টকে বলেন, বদলিকে একটি নিয়মের মধ্যে আনার জন্য এবার অনলাইনে করা হয়েছে। এরপরও যদি তদবির শুনতে হয় তাহলে অনলাইন করার কি দরকার ছিল।

তিনি বলেন, প্রচুর আবেদন, প্রচুর ফোন পাচ্ছি। ইতোমধ্যে রাজধানী ঢাকায় ৮২টি শূন্যপদের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ১ হাজার ৪৬৮টি। এর মধ্যে অফিসিয়াল ডিও (আধা সরকারি পত্র) জমা পড়েছে ১৮৪টি। এছাড়াও প্রতিনিয়ত ‍রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা ফোন করে তদবির করছেন। বাধ্য হয়ে ফোন বন্ধ রেখেছি।

একই কথা বলেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত। তিনি বলেন, তদবিরে আমি অতিষ্ঠ। অর্ডার না হওয়ার পর্যন্ত ফোন বন্ধ রাখা ছাড়া উপায় দেখছি না।

সভাকক্ষে উপবৃত্তি নিয়ে একটি চুক্তি অনুষ্ঠান থেকে বের হওয়ার সময় প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেন, বদলি নিয়ে কোনো কথা বলতে পারবো না। আমি বিরক্ত। সচিব, মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ