• বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রাষ্ট্রপতিকে পদচ্যুত করতে ব্যারিকেড ভেঙে বঙ্গভবনে ডোকার চেষ্টা, গুলিবিদ্ধ ২ কোনও ঝগড়া নেই বাংলাদেশের সঙ্গে, আমরা ওদের ভালোবাসি : মমতা পরীক্ষা দিতে আসা ছাত্রলীগ নেতাকে আটকে পুলিশে দিলো বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা .নিজ জেলা পাবনায় রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে মশাল মিছিল মধ্যরাতে লাইভে এসে নাটকের সাদিয়ার নাটক নিয়ে মুখ খুললেন সেন্টমার্টিনগামী পর্যটকদের বিকল্প পথে চলাচলের পরামর্শ বইছে হিমেল হওয়া, ১৭ ডিগ্রিতে তাপমাত্রা নামল তেঁতুলিয়তে ছাত্রলীগ নেতা নিয়াজ হত্যায় দায়ে ২১ জনের যাবজ্জীবন হাসপাতালের বাঙ্কারে হিজবুল্লাহর বিপুল সম্পদের তথ্য প্রকাশ করল ইসরাইল হিজবুল্লাহর ব্যাপক হামলায় ইসরাইলে জরুরি অবস্তা জারি

ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী প্রকল্প যাচাই এ চাঁপাইনবাবগঞ্জে মতবিনিময় সভা

আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি॥
দেশব্যাপী ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী চালুর লক্ষ্যে প্রকল্প যাচাই এ মতবিনিময় সভা হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে। বুধবার সকালে গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যৌথ উদ্যোগে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) আশীষ কুমার সরকার। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোঃ মাহমুদুল হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সচিবালয়ের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-প্রধান মোঃ আব্দুর রকিব। “গ্রন্থাগারকে ভালবাসুন, গ্রন্থাগারে পড়তে আসুন” শ্লোগানে সভায় বক্তব্য রাখেন নবাবগঞ্জ সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এ.কে.এম মনজুর রেজা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এরশাদ হোসেন খান, জেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল লতিব, ইসরাইল সেন্টু, সাংবাদিক ন.স.ম মাহবুবুর রহমান মিন্টু, রোকসানা আহমেদ, গোলাম ফারুক মিঠুন, আসলাম কবীরসহ অন্যরা। এসময় বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী দপ্তরের প্রতিনিধি, শিক্ষক, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। যুব সমাজ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষকে বই পড়তে আগ্রহী এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য বক্তারা জেলায় ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করার আহবান জানান। সভায় জানানো হয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সরকারী গ্রন্থাগারে ৪ তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ এবং অনলাইন লাইব্রেরী চালু করা হবে। বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র চালু হয় ১৯৭৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর। বর্তমানে দেশে পাঠকের সংখ্যা ২৯ লক্ষ। ১৯৯৯ সালে ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী চালু করা হয়। মোট ৫৮টি জেলায় ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। বই রয়েছে ৫৫০টি। পাঠক সংখ্যা প্রায় ২ লক্ষ ২৫ হাজার।
প্রতিটি জেলায় ২/৩ দিন ধরে বই মেলা করা হয়। নরওয়ে সরকারের আর্থিক সহায়তায় এবং সরকারের বাস্তবায়নে মোট ৪৬টি ভ্রাম্যমান গাড়ির মাধ্যমে এই কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। আরও ৩০টি ভ্রাম্যমান গাড়ি বাড়ানো হবে। দেশের প্রায় ১ হাজার ৯’শ এলাকায় এই ব্যবস্থা চালছে। এই প্রকল্পের সফলতার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ